Site icon জনতার মশাল

প্রথম দফার নির্বাচনে শাস্তির
যুপকাষ্ঠে আট সরকারী কর্মী।

ডেস্ক রিপোর্টার, ১৯এপ্রিল।।
                       অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটের আগে নির্বাচন কমিশন মোট আট জন সরকারী কর্মচারীকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে। এবং তাদেরকে নির্বাচনের কাজ থেকে নিয়েছে অব্যাহতি। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আছে নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ। তাদের মধ্যে তিন জন শিক্ষা দপ্তরের। স্বরাষ্ট্র দপ্তরের আছেন তিন জন। একজন স্বাস্হ্য দপ্তরের।অপর জন সেক্টর অফিসার।
           সর্ব প্রথম নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছিলেন আরক্ষা দপ্তরের এসপিও জওয়ান সুমন হোসেন। তিনি মোহনপুরে কর্মরত ছিলেন। একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী কাজ করার অভিযোগ ছিলো তার বিরুদ্ধে।


এরপর নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে বরখাস্ত হয়েছিলেন একজন শিক্ষক। তার নাম পার্থপ্রতিম দেবরায় তিনি সদরের নবীন পল্লী জুনিয়র বেসিক স্কুলে কর্মরত ছিলেন।  তৃতীয় জনও একজন শিক্ষক। তার নাম স্বপন কুমার দাস।তিনি শহরের কামিনী কুমার সিংহ স্কুলে। কর্মরত ছিলেন। নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।


চতুর্থ ও পঞ্চম ব্যক্তি হলেন স্বরাষ্ট্র দপ্তরের দুই কর্মী সাব – ইনস্পেক্টর দীপঙ্কর দেবনাথ ও কনেস্টবল বিপিন সেন চাকমা।তাদের বিরুদ্ধেও নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। এই কারণেই উভয়কে চাকরী থেকে সাময়িক কালের জন্য ছেটে দেওয়া হয়েছে। ষষ্ঠ ব্যক্তি একজন শিক্ষক।নাম রতন কুমার দেব।
             


তিনি মোহনপুর ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে কর্মরত ছিলেন। নির্বাচনী বিধি ভঙ্গেও অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। সপ্তম ব্যক্তি রাজ্য স্বাস্হ্য দপ্তরের কর্মচারী।নাম প্রদীপ কুমার ঘোষ।তিনি আইজিএম হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। তিনিও লঙ্ঘন করেছিলেন নির্বাচনী আচরণ বিধি। তাই পড়তে হয়েছিলো শাস্তির যুপকাষ্ঠে। অষ্টম ব্যক্তির নাম নেইচুংথাং ত্রিপুরা।তিনি একজন সেক্টর অফিসার। তিনি লঙ্ঘন করেছিলেন নির্বাচনী আচরণ বিধি।স্বাভাবিক ভাবেই পড়তে হয়েছে কমিশনের শাস্তির মুখে। নেইচুংথাং ত্রিপুরা পূর্ব ত্রিপুরা লোকসভা আসনের।বাদবাকি সাত জন লোকসভার পশ্চিম ত্রিপুরা আসনের কর্মরত ছিলেন।
             

Exit mobile version