ডেস্ক রিপোর্টার,১২জুন।।
” ২০২৩-র পর রাজ্যের বিরোধী দলগুলোকে মাইক্রোস্কোপ দিয়ে খুঁজে পাওয়া যাবেনা। তারা হারিয়ে যাবে।”—–বক্তা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডা: মানিক সাহা। টাউন বড়দোয়ালি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট প্রচারে গিয়ে একথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি ডা:মানিক সাহা বলেন, বিজেপি সন্ত্রাসের রাজনীতি বিশ্বাস করে না। বিজেপি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। বিজেপি বিশ্বাস করে না গায়ের জোর। এদিন মুখ্যমন্ত্রী আবারও স্পস্ট করে বলেন,” উপভোট হবে সম্পুর্ন গণতান্ত্রিক পরিবেশে, শান্তিপূর্ণ ভাবে। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, উপনির্বাচন হচ্ছে একটা পরীক্ষা।সারা বছর ভালো করে পড়ার পরই বিজেপি প্রার্থীরা ভোটে অবতীর্ণ হয়েছে।এবং মানুষের ভোটে পাশ করবে।
এদিন তীব্র ভাষায় বিরোধী দলের নেতাদের আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তৃণমূল কংগ্রেসকে পরিযায়ী পাখী বলেও কটাক্ষ করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী ডা: মানিক সাহার ভাষায় তৃণমূল কংগ্রেস সর্বভারতীয় লাগানোর জন্য ৬শতাংশ ভোটের জন্য এসেছে। ভোটের পর আবার তারা চলে যাবে।
প্রধান বিরোধী দল সিপিআইএম এবং কংগ্রেসকে নাম না করে বাক্য বানে জর্জরিত করেন।মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কেউ কেউ রাজনীতির ব্যানারকে সামনে রেখে ব্যবসা শুরু করেছে।মানুষ এই সমস্ত নেতাদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে ওয়াকিবহাল।
মুখ্যমন্ত্রী আগাগোড়াই তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে তুলোধুনো করেন বিরোধীদের।রাজনীতিকরা বলছেন, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রী ডা:মানিক সাহার জনপ্রিয়তা অনেক বেড়েছে। উপনির্বাচনের প্রচার কালে মুখ্যমন্ত্রীর প্রচারের গ্রাফ দ্রুত গতিতে উঠছে ঊর্ধ্বগতিতে। ডা: মানিক সাহার স্বচ্ছ ইমেজই বিজেপি’র মূল হাতিয়ার বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।