আগরতলা
আইন-আদালত
সর্বশেষ খবর
Big Breaking News: রাজ্যে মন্ত্রিসভাতে আবারও আসছেন রামপদ। চাকরি খোঁয়াছেন বিকাশ।
ডেস্ক রিপোর্টার, ২ জুলাই।। ফের রাজ্যের মন্ত্রিসভায় স্থান পেতে চলছেন রামপদ জমাতিয়া। চাকরী হারাচ্ছেন বর্তমান মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা।বৃহস্পতিবার গুরুবারে রাজভবনে রামপদ জমাতিয়ার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। এমন খবর প্রদেশ বিজেপি সূত্রের…
Tripura News: বিচারাধীন বন্দীর মৃত্যুতে মুখ্যমন্ত্রীর ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ।
আগরতলা, ১লা জুলাই।। বিশালগড় কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে আটক এক বিচারাধীন বন্দী কৈলাশ রায়ের মৃত্যুর রহস্য উন্মোচনে ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। মৃত কৈলাশ রায়ের বাড়ি শহরের খেজুরবাগানে…
Tripura Sports : ফুটবলার পারভেজের শাস্তি মেয়াদ বাড়ানোর দাবি এগিয়ে চলো’র।
স্পোর্টস ডেস্ক, ১লা জুলাই।। ফুটবলার পারভেজ ভূঁইয়ার শাস্তি আরও বাড়ানোর দাবি জানালো এগিয়ে চলো সংঘ। সংঘের সচিব সুমন্ত গুপ্ত এক বিবৃতিতে বলেন, রাজ্যের গৌরবময় ফুটবল ইতিহাসে নজিরবিহীন কেলেঙ্কারি এবং জালিয়াতি…
Tripura News: মাদক কারবারীদের আস্ফালন, এক জোটে পুলিশের দরজায় তিন গ্রামের লোক।
ডেস্ক রিপোর্টার, ১ লা জুলাই।। নেশা কারবারীদের আস্ফালনে অতিষ্ঠ হয়ে তিন গ্রামের মানুষ সম্মিলিতভাবে দারস্ত হয়েছে রাজধানী পুলিশের দরজায়। মঙ্গলবার শহরের পশ্চিম থানা, পশ্চিম আগরতলা মহিলা থানা ও সদর এসডিপিও’…
Bihar Election: বিহারে নীতীশের বিদায় নিশ্চিত: পিকে
ডেস্ক রিপোর্টার, ১লা জুলাই।। “লিখে নিন,বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে নীতীশ কুমারের বিদায় পাকা। বিহার পাবে এক নতুন মুখ্যমন্ত্রীকে।” বিহার নির্বাচন নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে একথা বলেছেন দেশের ভোট কৌশলী…
দেশ
Bihar Election: বিহারে নীতীশের বিদায় নিশ্চিত: পিকে
ডেস্ক রিপোর্টার, ১লা জুলাই।।
“লিখে নিন,বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে নীতীশ কুমারের বিদায় পাকা। বিহার পাবে এক নতুন মুখ্যমন্ত্রীকে।” বিহার নির্বাচন নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে একথা বলেছেন দেশের ভোট কৌশলী হিসেবে পরিচিত প্রশান্ত কিশোর।
চলতি বছরের শেষ লগ্নে বিহারের বিধানসভা নির্বাচন। সম্ভবত নভেম্বর মাসেই অনুষ্ঠিত হবে নীতীশ
কুমারের রাজ্যের ক্ষমতা দখলের চূড়ান্ত লড়াই। স্বাভাবিকভাবেই গোটা বিহার জুড়ে এখন চলছে ভোট আবহ। এই পরিস্থিতিতে ভোট কৌশলী প্রশান্ত কিশোর জানিয়েছেন, নীতীশ কুমার আর বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন না। বিহারের ৬০ শতাংশ মানুষ এখন নীতীশকে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন না।
প্রশান্ত কিশোর বলেন,নীতীশ কুমার এখন বয়সের ভারে ন্যুব্জ। তিনি মানসিক ও শারীরিকভাবে অসুস্থ। তাই মঞ্চে বসে ভুলে যান প্রধানমন্ত্রীর নাম। জাতীয় সংগীত চলার সময় তিনি বুঝতেই পারেন না এটা কি? এরকম একজন অসুস্থ লোককে দিয়ে বিহার চলবে না। বরং এই মুহূর্তে নীতীশকে রাজনীতি থেকে বিদায় নিয়ে চিকিৎসা করানোর পরামর্শ দিয়েছেন প্রশান্ত কিশোর।
বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন ও দেশের লোকসভা নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন সময়ে ভবিষ্যৎবাণী করেছিলেন বিহারের ভূমি পুত্র প্রশান্ত কিশোর। তথ্য বলছে, অনেক ক্ষেত্রেই ভোট যুদ্ধে সাদৃশ্য খুঁজে পাওয়া গিয়েছে প্রশান্ত কিশোরের ভবিষ্যৎবাণীর। এবার নীতীশ কুমারকে নিয়ে প্রশান্ত কিশোরের করা ভবিষ্যৎবাণী কি মিলবে? তা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরো কিছুটা দিন।
বিদেশ
Thailand News: ফোন ফাঁস কাণ্ডে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে অপসারণ শিনাবাত্রার।
ডেস্ক রিপোর্টার, ১লা জুলাই।।
ফোন ফাঁস কাণ্ডে চাকরী হারালেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পায়েটোঙ্গটার্ন শিনাবাত্রা।পায়েটোঙ্গটার্ন শিনাবাত্রা। তাঁকে সাসপেন্ড করল দেশটির সাংবিধানিক কোর্ট। প্রধানমন্ত্রী শিনাবাত্রার বিরুদ্ধে দেশের নীতি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছিল। শেষ পর্যন্ত জল গড়ায় আদালতে। এই আদালতের নির্দেশেই শিনাবাত্রাকে প্রধানমন্ত্রীর পর থেকে পাকাপাকি ভাবে সরিয়ে দেওয়া হয়। মাত্র ৩৭ বছর বয়সে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসেছিলেন শিনাবাত্রা।
সম্প্রতি থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সেনার মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল। এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডের একজন সেনার মৃত্যু হয়েছিল। এই সূত্র ধরে দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটেছিল। এই পরিস্থিতিতে কম্বোডিয়ার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের সঙ্গে দুই দেশের সীমান্ত বিরোধ নিয়ে আলোচনা করেছিলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পায়েটোঙ্গটার্ন শিনাবাত্রা। হুঁন সেনের সঙ্গে শিনাবাত্রার ফোনে কথোপকথনের অডিও ফাঁস হয়ে যায়। আর তাতেই বাদে বিপত্তি। গোটা দেশে শিনা বিরুদ্ধে শুরু হয় আন্দোলন। ছড়িয়ে পড়ে উত্তেজনা। বিরোধী দল গুলি তাঁর অপসারণ চেয়ে আন্দোলনের আগুন ছড়িয়ে দেয় সর্বত্র। খোদ শিনাবাত্রার দলের নেতারাও তার বিরুদ্ধে সরব হয়।শিনাবাত্রা কম্বোডিয়ার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী হুনসেনকে ফোনে আঙ্কেল বলে সম্বোধন করেছিলেন। শত্রু দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে আঙ্কেল বলে সম্বোধন করাটা মেনে নিতে পারেনি থাইল্যান্ডের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও সাধারণ মানুষ। শেষ পর্যন্ত জল গড়ায় আদালতে। আর এই আদালতেই পায়েটোঙ্গটার্ন শিনাবাত্রাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে উৎখাতের নির্দেশ দেয়।