ডেস্ক রিপোর্টার,৬মার্চ।।
প্রদেশ যুব কংগ্রেসের সভাপতিকে হবেন? তা এখনো স্পস্ট নয়। যুব কংগ্রেসের নির্বাচনে অংশ গ্রহনকারী প্রার্থীদের দুই দফায় দিল্লিতে ডেকে পাঠানো হয়েছিলো। খতিয়ে দেখা হয়েছিলো তাদের কাগজ-পত্র।কিন্তু শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা দেয়নি এআইসিসি। তাই অধীর আগ্রহে আছে রাকু দাস, তন্ময় চক্রবর্তী ও অনুপম পালের মত প্রার্থীরা।
প্রদেশ কংগ্রেস সূত্রের খবর, যুব কংগ্রেসের বর্তমান প্রক্রিয়া বানচাল হয়ে যেতে পারে।অর্থাৎ রাকু দাস, তন্ময় চক্রবর্তী ও অনুপম পালরা কেউ নাও হতে পারে।আবার নতুন করে যুব কংগ্রেস নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে।তখন দেখা যাবে আরো নতুন মুখ।সম্ভবত এপ্রিল-মে মাসে ফের যুব কংগ্রেসের সভাপতি নিয়োগের জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।তার আগে অবশ্যই প্রদেশ কমিটিতে আসতে পারে নতুন সভাপতি।এরপরই যুব কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হবে।
কংগ্রেস সূত্রের খবর, এপ্রিল-মে মাসে প্রদেশ কংগ্রেসের নতুন সভাপতি হতে পারেন আশীষ সাহা। এবার সুদীপ রায় বর্মন প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি হচ্ছেন না।তিনি আশীষকে সভাপতির চেয়ারে বসাতে চাইছেন।এআইসিসিও প্রাথমিক ভাবে এই সিদ্ধান্তে সবুজ সংকেত দিয়েছে।স্বাভাবিক ভাবেই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে সরানো হবে বীরজিৎকে।
পোস্ট অফিসচৌমুহনী খবর, নতুন প্রদেশ সভাপতি হওয়ার পরই প্রদেশ যুব কংগ্রেসের যুব কংগ্রেসের আগের নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বানচাল করে দেওয়া হবে।এরপর আবার নতুন করে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হবে।তখন আরও কিছু নতুন মুখ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহন করবে। এবং পরিবেশ পরিস্থিতি অনুযায়ী নতুন কাউকে করা হবে যুব কংগ্রেসের সভাপতি।
কংগ্রেস সূত্রটির দাবি, যুব কংগ্রেসের বর্তমান নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়া অনুপম,তন্ময় ও রাকুরা হয়তো বা দৌড়েই না থাকতে পারেন।একেবারেই আসতে পারে নতুন মুখ।তবে তার সঙ্গে থাকতে হবে কংগ্রেস ভবনের নাড়ির টান। এরকম প্রার্থী আছেও দলে।হয়তো বা আগামী কিছুদিনের মধ্যেই সব প্রকট হয়ে যাবে।
