স্পোর্টস ডেস্ক , ২৫ এপ্রিল।। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠলো শক্তিশালী উদয়পুর মহকুমা। রাজ্য অনূর্ধ্ব ১৫ ক্রিকেটে। শুক্রবার উদয়পুর মহকুমা ৬ উইকেটে পরাজিত করে সাব্রুম মহকুমাকে। বাইখোড়া ইংলিশ মিডিয়াম…
তেলিয়ামুড়া ডেস্ক , ২৪ এপ্রিল।। তেলিয়ামুড়ার তুইকর্মা থেকে উদ্ধার দেশী বন্দুক সহ তাজা বুলেট ও কিছু ধারালো অস্ত্র। সংশ্লিষ্ট এলাকার রাস্তার পাশে থাকা একটি ব্যাগের ভিতর থেকে অস্ত্রগুলি উদ্ধার করে…
ডেস্ক রিপোর্টার, ২৪ এপ্রিল।। “জনগনের জন্য বিভিন্ন পরিষেবার গুনমান সুনিশ্চিত করা ও উন্নয়নমুখী কর্মকাণ্ডকে তরান্বিত করার জন্য সর্বদা সচেষ্ট রাজ্যের বিজেপি সরকার।”- জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। তার জন্যই বৃহস্পতিবার…
স্পোর্টস ডেস্ক, ২৪ এপ্রিল।। তৃতীয় জয় পেলো উদয়পুর মহকুমা। আপাতত রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। শেষ ম্যাচে সাব্রুম মহকুমাকে পরাজিত করতে পারলেই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয় কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে যাবে উদয়পুর মহকুমা। রাজ্য…
ডেস্ক রিপোর্টার, ২৪ এপ্রিল।। “পাকিস্তান ইস্যুতে সরকার যা সিদ্ধান্ত নেবে তাতে পূর্ণ সমর্থন থাকবে বিরোধীদের।”– বৃহস্পতিবার দিল্লিতে অনুষ্ঠিত সর্ব দলীয় বৈঠকের পর একথা জানিয়েছেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী।এদিন সন্ধ্যায়…
ডেস্ক রিপোর্টার, ২৪ এপ্রিল।। “পাকিস্তান ইস্যুতে সরকার যা সিদ্ধান্ত নেবে তাতে পূর্ণ সমর্থন থাকবে বিরোধীদের।”– বৃহস্পতিবার দিল্লিতে অনুষ্ঠিত সর্ব দলীয় বৈঠকের পর একথা জানিয়েছেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী।এদিন সন্ধ্যায় দিল্লির সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়েছিল সর্ব দলীয় বৈঠক। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের নেতৃত্বে হয় বৈঠক।উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ, বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন, কেন্দ্রিয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী জেপি নাড্ডা, সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু। এবং রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে।তবে ছিলেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এটা আগেই জানানো হয়েছিলো।
” কোথাও না কোথাও খামতি রয়েছে। এই খামতি খুঁজে বের করতেই হবে: শাহ
খবর অনুযায়ী, অনুষ্ঠিত বৈঠকে উঠে আসে গোয়েন্দার ব্যর্থতার দিক। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, ” কোথাও না কোথাও খামতি রয়েছে। এই খামতি খুঁজে বের করতেই হবে। তার জন্যই আলোচনা।” এদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুরু হয় বৈঠক। শেষ হয় রাত সাড়ে আটটায়।রাজ্য সভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, ” দেশের স্বার্থে কেন্দ্রিয় সরকারের প্রতিটি সিদ্ধান্তের পেছনে সমর্থন থাকবে বিরোধী দলগুলির।”
কাশ্মীরের পেহেলগ্রামের ঘটনার ৪৮ ঘণ্টারও অধিক সময় অতিক্রান্ত হলেও এখন পর্যন্ত ঘটনার সঙ্গে জড়িত জিঙ্গদের ধরা যায় নি।
প্রসঙ্গত,কাশ্মীরের পেহেলগ্রামের ঘটনার ৪৮ ঘণ্টারও অধিক সময় অতিক্রান্ত হলেও এখন পর্যন্ত ঘটনার সঙ্গে জড়িত জিঙ্গদের ধরা যায় নি। তবে ভারতীর সেনা তন্ন তন্ন করে সন্ধান করছে।চলছে চিরুনি তল্লাশি।ইতিমধ্যে জঙ্গিদের ধরিতে দিতে পারলে ২০ লক্ষ টাকার পুরষ্কার ঘোষনা করেছে কাশ্মীর সরকার।দেশের মানুষ এখন চেয়ে আছে মোদী সরকারের দিকে।
ভারতের আঘাতে পাকিস্তান এখন দিশেহারা।
ইতিমধ্যে ভারত কূটনৈতিক ভাবে পাকিস্তানকে প্রত্যাঘাত করতে শুরু করেছে। পাল্টা আঘাত করছে ইসলামাবাদও। তবে ভারতের আঘাতে পাকিস্তান এখন দিশেহারা। এখন কি ভারত সরাসরি পাকিস্তানে হামলা করবে? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে অপেক্ষা করতে হবে আরো কিছুটা সময়।
ডেস্ক রিপোর্টার,২৪ এপ্রিল।। পাকিস্তানে বিরুদ্ধে কি আরও বড় কোনো পদক্ষেপ গ্রহন করবে ভারত? নাকি, ফুঁস করেই হাত গুটিয়ে নেবে বিশ্বের চার নম্বর “সুপার পাওয়ার”? কাশ্মীরের পহেল গ্রামের ঘটনার পর দেশের সমস্ত অংশের মানুষ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দিকে এই প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন। পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সর্ব দলীয় বৈঠকের ডাক দিয়েছে কেন্দ্রিয় সরকার।দেশের রাজধানীতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। এই সর্ব দলীয় বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। থাকবেন দেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। গোটা দেশের মানুষ আশা করছেন, সর্বদলীয় বৈঠকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত কঠোর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। মোদ্দা কথা, যুদ্ধ ঘোষনা করবে ভারত। কারণ, ধর্মীয় পরিচয় জেনে জেনে পর্যটকদের হত্যার ঘটনা দেশের মানুষ মেনে নিতে পারছে না। তারা এর একটা বিহিত চাইছে। তবে এটা “সার্জিক্যাল স্ট্রাইক” নয়। ভারতীয় সেনা লাহোরে প্রবেশ করে পাকিস্তানি সেনাদের মুণ্ড ছেদ করোক। এটাই চাইছে গোটা দেশ।
মোদী কি পারবেন হিন্দুর জনক হতে?
কিন্তু ভারত সরকার কি এই মুহূর্তে সরাসরি যুদ্ধের পথে হাঁটবে? নাকি কৌশলে পহেলগ্রামের হামলার ঘটনায় জড়িত জঙ্গিদের খোঁজে বের করে তাদের উপযুক্ত শাস্তি দেবে? সবটাই এখন ধোঁয়াশা। কূটনৈতিকরা বলছেন, নরেন্দ্র মোদীকে গোটা বিশ্বে হিন্দুর জনক হতে হলে এই মুহুর্তেই পাকিস্তানকে বড় রকমের প্রত্যাঘাত করা ছাড়া বিকল্প পথ খোলা নেই। সম্প্রতি বাংলাদেশের হিন্দুদের উপর ধারাবাহিক নির্যাতনের পর বলা হয়েছিলো, ” এটা বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়”। তা নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আনুষ্ঠানিক ভাবে একটি বাক্যও ব্যয় করেন নি। তবে, পহেলগ্রামের ঘটনার পর কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ক কমিটির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্পষ্ট করেই বলেন, ” এই ঘটনায় জড়িত জঙ্গিদের পাতাল থেকে খোঁজে বের করে মারা হবে। তারা কোনো ভাবেই রেহায় পাবে না।”