রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন, বৃহস্পতিবার কমলপুরের ঘটনার পর প্রদেশ বিজেপি নেতৃত্ব সহ মুখ্যমন্ত্রী পুরো ঘটনা জানিয়েছেন দিল্লিতে। এরপর দিল্লির সর্ব ভারতীয় নেতৃত্ব প্রদ্যুৎ কিশোরকে ধমক দেয়। আর তাতেই নাকি চুপসে যান স্ব – ঘোষিত বুবাগ্রা প্রদ্যুৎ কিশোর। নেটিজেনরা বলছে, শান্তির বাজারের ঘটনার পর প্রদ্যুৎ কিশোর কেন তার দলের লোকদের হয়ে গলা ফাটান নি।
ডেস্ক রিপোর্টার,২৪ অক্টোবর ।।
রাজ্যের বিভিন্ন রাজনৈতিক ঘটনা নিয়ে সক্রিয় থাকেন তিপ্রামথার ফাউন্ডার প্রদ্যুৎ কিশোর। কিন্তু তিনি হঠাৎ করে কেন মৌন ব্রত পালন করছেন? প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন মহলে।
তিপ্রা সিভিল সোসাইটির ডাকা ত্রিপুরা বনধ কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে সালেমা ও শান্তির বাজার। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা সরাসরি অভিযোগ করেন তিপ্রামথার বিরুদ্ধে। মথার সমর্থকরাই এই ঘটনা সংঘটিত করেছে বলেও টুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী। অবাক করার বিষয় এরপরও নিশ্চুপ প্রদ্যুৎ । প্রদ্যুতের নীরবতা মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগে পড়েছে শীলমোহর।বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন, বৃহস্পতিবার কমলপুরের ঘটনার পর প্রদেশ বিজেপি নেতৃত্ব সহ মুখ্যমন্ত্রী পুরো ঘটনা জানিয়েছেন দিল্লিতে। এরপর দিল্লির সর্ব ভারতীয় নেতৃত্ব প্রদ্যুৎ কিশোরকে ধমক দেয়। আর তাতেই নাকি চুপসে যান স্ব – ঘোষিত বুবাগ্রা প্রদ্যুৎ কিশোর। নেটিজেনরা বলছে, শান্তির বাজারের ঘটনার পর প্রদ্যুৎ কিশোর কেন তার দলের লোকদের হয়ে গলা ফাটান নি।
অবশ্যই তিপ্রা সিভিল সোসাইটির নেতৃত্বে ছিলেন প্রাক্তন জঙ্গি নেতা রঞ্জিত দেববর্মা। এই সংগঠনের নেপথ্যে রয়েছেন খোদ প্রদ্যুৎ। এটা বিলক্ষণ জানেন রাজ্যের মানুষ। তবে আগামী ৭ নভেম্বর প্রদ্যুৎ কিশোরের তিপ্রামথা দলের রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে গোটা রাজ্যে। তার দিকে তাকিয়ে আছেন রাজ্যের মানুষ সহ গোটা প্রশাসন।সব মিলিয়ে শান্তির বাজারের ঘটনার পর প্রদ্যুতে মৌনব্রত নীতি নিয়ে জোর চর্চা রাজনৈতিক মহলে।

