জেআরসি’র পক্ষ থেকে ‘জনতার মশাল’র সম্পাদক অভিজিৎ ঘোষ’র হাতে শুভেচ্ছা স্মারক তুলে দিচ্ছেন সংস্থার সভাপতি ও সম্পাদক।

স্পোর্টস ডেস্ক,আগরতলা।।
জার্নালিস্ট রিক্রিয়েশন ক্লাব সংক্ষেপে জেআরসি। মূলত সাংবাদিকদের একটি ‘ক্রীড়া’ সংগঠন। সংগঠনের বয়স খুব বেশি নয়,কিন্তু অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সংগঠনটি সাংবাদিক মহলে বেশ সাড়া জাগিয়েছে। বিশেষ করে মাঠে-ময়দানে। সাংবাদিকদের ব্যস্ততার মাঝেও সময় তাদের ধারাবাহিক ভাবে মাঠমুখী করার কাজ নিয়মিত করে চলছে এই সংগঠন।
অতীতে রাজ্যের সংবাদ জগতে “ত্রিপুরা স্পোর্টস জার্নালিস্ট ক্লাব” এরকম উদ্যোগ নিয়ে থাকতো।কিন্তু নানা কারণে এখন স্পোর্টস জার্নালিস্ট ক্লাবকে এতোটা সক্রিয় দেখা যায়নি।অনেকটাই শ্লথ গিয়েছে। যাই হোক এটা একান্তই “টিএসজেসি”র বিষয়। হয়তো বা অনুকূলে পরিস্থিতি তৈরি হলে তারাও আগামী দিনে আবার এগিয়ে আসবে।

জেআরসি’র একটি প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচের দৃশ্য।

ত্রিপুরা স্পোর্টস জার্নালিস্ট ক্লাবের কথা এই কারণেই বলো হলো জার্নালিস্ট রিক্রিয়েশন ক্লাব এখন ‘টিএসজেসি’র অভাব পুষিয়ে দিয়েছে সাংবাদিকদের মধ্যে। কখনো কখনো টিএসজেসি থেকে কয়েক কদম এগিয়ে কাজ করছে ‘জেআরসি’। এই মুহূর্তে সাংবাদিকদের রিক্রিয়েশন সংক্রান্ত বিষয়ে অনেক এগিয়ে জেআরসি।
জার্নালিস্ট রিক্রিয়েশন ক্লাব ক্রিকেট-ফুটবল নানা খেলায় অংশ গ্রহন করে থাকে।তাদের এই সমস্ত খবর রাজ্যের বিভিন্ন সংবাদ পত্র, টিভি চ্যানেল, নিউজ ওয়েব পোর্টালে সম্প্রচারিত ও প্রকাশিত হয়। এরকম বহু সংগঠনের খবর ফলাও করে প্রকাশিত হয় সংবাদ মাধ্যমে(এটা সংবাদ মাধ্যমের দায়িত্ব)।তাসত্বেও বলতে অধিকাংশ সংগঠন সংবাদ মাধ্যমকে নূন্যতম সন্মান জানানোর প্রয়োজন বোধ করে না। কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম, জেআরসি। তারা রাজ্যের সিংহ ভাগ সংবাদ মাধ্যমকে সন্মান জানিয়েছে। সমস্ত সাংবাদ মাধ্যমের দপ্তরে গিয়ে সম্পাদকদের তুলে দিয়েছে স্মারক। এই জন্য অবশ্যই জেআরসি’র কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানাতে হয়।
সংগঠনের সভাপতি সুপ্রভাত দেবনাথ,সম্পাদক অভিষেক দে সহ সমস্ত সদস্যদের চেষ্টার ফলেই ধীরে ধীরে মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে ‘জার্নালিস্ট রিক্রিয়েশন ক্লাব’। এই সংগঠনের আগামীদিনের পথ যেন ‘কণ্টকহীন’ হয় তার জন্য ‘জনতার মশাল’র পরিবারের পক্ষ থেকে রইলো এই কামনা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *