ডেস্ক রিপোর্টার, ১৫ এপ্রিল।।
বাংলা ১৪৩১ সালকে বিদায় জানিয়েছে শুরু হলো এক নতুন ভোরের।নতুন সনের সূচনা। স্বাগত শুভ নব বর্ষ -১৪৩২। সবটাই বাংলা পঞ্জিকা অনুযায়ী।
মঙ্গলবার ১লা বৈশাখ। বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা বাঙালিরা তাদের পরম্পরা,ঐতিহ্য মেনেই নববর্ষকে সাদর আমন্ত্রণ করে। প্রতি বছরের মতো এবারও নববর্ষের সকালে নারীরা লাল পেড়ে সাদা শাড়ি ও পুরুষরা পঞ্জাবি পরে ১লা বৈশাখের সকালে মন্দিরে মন্দিরে পুজো দিয়ে থাকে। অবশ্যই বাঙালির পুরুষরদের এই দিনে ধুতি – পঞ্জাবি পরিধানের রেওয়াজ।কিন্তু হালে পুরুষরা কুদাচিত ধুতি পরে থাকেন।

১লা বৈশাখের সকাল থেকেই বাজারে বাজারে ঠাসা ভিড়। সঙ্গে মিষ্টির দোকানে। মাছ, মাংস ও মিষ্টি বাঙালির ১লা বৈশাখের আনন্দের মূল উপকরণ। সকালে পুজো দিয়ে প্রসাদ গ্রহন। এবং দুপুরে জমিয়ে পেট পুজো।
১লা বৈশাখের বিকালে হাল খাতার চল।ব্যবসায়ীরা হাল খাতা নিয়ে হাজির হন ঠাকুর মন্দিরে । তবে বর্তমান সময়ে হাল খাতার চল কিছুটা ফিকে হয়েছে। তা সত্ত্বেও এই রেওয়াজ ধরে রেখেছে বাঙালি।

১লা বৈশাখের বিকালে হাল খাতার চল।ব্যবসায়ীরা হাল খাতা নিয়ে হাজির হন ঠাকুর মন্দিরে । তবে বর্তমান সময়ে হাল খাতার চল কিছুটা ফিকে হয়েছে। তা সত্ত্বেও এই রেওয়াজ ধরে রেখেছে বাঙালি।

অবশ্যই ১লা বৈশাখের আগের রাতে বাঙালিরা বর্ষ বিদায় ও বর্ষ বরণ অনুষ্ঠান করে থাকে। তবে ইংরেজি নতুন বছরের আগমনের উৎসবের মতো বাংলা বছরের “বর্ষ বরণ” অনুষ্ঠানে থাকে না জাঁকজমক। এটা হলফ করেই বলা যায়।