ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার চৌমুনী স্ট্যান্ডে অবস্থিত তার “তাজমহল” নামের একটি আবাসিক হোটেল আসলে দেহ ব্যবসার আখড়া বলে অভিযোগ। সিল হওয়ার পরেও সেখানে গোপনে চলছে দেহ ব্যবসা।
* ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে দ্বীন ইসলাম*
______________________________
কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার ফাতেহাবাদ গ্রামের বাসিন্দা জসিম উদ্দিন শান্তর বিরুদ্ধে সীমান্ত পথে নারী পাচারের মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে। সূত্র মতে, যৌন ব্যবসার উদ্দেশ্যে তিনি বাংলাদেশ থেকে নারীদের ভারতে পাচার করছেন। এমনকি এই অপরাধমূলক কার্যকলাপের জন্য তিনি বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেলও গড়ে তুলেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শান্ত কুমিল্লা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে তার রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে এই অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি শান্ত তার কুমিল্লার আসনের সংসদ সদস্য এম. এল. আবুল কালাম আজাদের নামও ব্যবহার করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

কুমিল্লার জাগরজুলী এলাকায় তার একটি সাততলা হোটেল রয়েছে, যেটি দেহ ব্যবসার জন্য সিল হওয়ার পরেও পুনরায় চালু করা হয়েছে।
আরো খবর পড়ুন
এদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার চৌমুনী স্ট্যান্ডে অবস্থিত তার “তাজমহল” নামের একটি আবাসিক হোটেল আসলে দেহ ব্যবসার আখড়া বলে অভিযোগ। সিল হওয়ার পরেও সেখানে গোপনে চলছে দেহ ব্যবসা। এই অভিযোগের ভিত্তিতে সাংবাদিকরা যখন হোটেলে তথ্য সংগ্রহ করতে যান, তখন হোটেল কর্মীরা তাদের প্রাণনাশের হুমকিও দিয়েছে।

এমনকি শান্ত তার কুমিল্লার আসনের সংসদ সদস্য এম. এল. আবুল কালাম আজাদের নামও ব্যবহার করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
আরো খবর পড়ুন
https://x.com/janatarmashal24/status/1818874277049020839?t=3wN9Gs0nOM7M3WTa2qFYGg&s=19
শান্তর এই নারী পাচারের ব্যবসার সাথে কসবা থানার কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি জড়িত রয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। এছাড়াও, কুমিল্লার জাগরজুলী এলাকায় তার একটি সাততলা হোটেল রয়েছে, যেটি দেহ ব্যবসার জন্য সিল হওয়ার পরেও পুনরায় চালু করা হয়েছে।শান্তর বিরুদ্ধে নারী পাচার ছাড়াও মাদক পাচারের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।চৌমুনী স্ট্যান্ডের সাধারণ মানুষ এবং স্থানীয় নেতাকর্মীরা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে এই বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন।