Tripura।Bangladesh। Chattagram। koibalyadham। Ram।Thakur। Ashram। Janatar Mashal ।
জিহাদীরা আক্রমণ করেন কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ কালী পদ ভট্টাচার্য্যকে।

ইসলামিক জিহাদীরা আশ্রমের সেবার কাজে নিয়োজিত লোকজন ও সত্যনারায়ণে উপস্থিত মানুষজনের উপর বর্বরোচিত আক্রমণ করে। এই ঘটনার পর বাংলাদেশে সনাতনী বাঙালিদের স্বর্গ স্থান কৈবল্যধামে অজানা আতঙ্ক বিরাজ করছে।
ডেস্ক রিপোর্টার ,২৫ সেপ্টেম্বর।।
বাংলাদেশের জামাত ও বিএনপির সন্ত্রাসীরা এখন তাদের হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে। গোটা বাংলাদেশে হিন্দুদের একের পর এক মন্দিরে হামলা করছে তারা। ভাঙচুর করছে হিন্দুর দেব-দেবী। আর হিন্দু সম্প্রদায়ের অসহায় মানুষগুলি হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের রাজনীতির ল্যাবরেটরির গিনিপিক। বাংলাদেশ ভিত্তিক ইসলামিক সন্ত্রাসীদের কালো হাত এখন পৌঁছে গিয়েছে বাংলাদেশের চট্টগ্রামের কৈবল্যধামের শ্রী শ্রী রাম ঠাকুর আশ্রমে। ইসলামিক জঙ্গিরা কৈবল্যধাম শ্রী শ্রী রাম ঠাকুরের মন্দিরে প্রবেশ করে উপস্থিত লোকজনকে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করছে?

কৈবল্যধামস্থিত শ্রী শ্রী রাম ঠাকুরের মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, জিহাদীরা আক্রমণ করেন কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ কালী পদ ভট্টাচার্য্যকে। তিনি রাম ঠাকুরের শেষ উত্তরসূরী। জিহাদীদের আক্রমণ গুরুতর আহত হয়েছেন মোহন্ত মহারাজ কালিপদ ভট্টাচার্য। ঘটনার সময় ইসলামিক জিহাদীরা আশ্রমের সেবার কাজে নিয়োজিত লোকজন ও সত্যনারায়ণে উপস্থিত মানুষজনের উপর বর্বরোচিত আক্রমণ করে। এই ঘটনার পর বাংলাদেশে সনাতনী বাঙালিদের স্বর্গ স্থান কৈবল্যধামে অজানা আতঙ্ক বিরাজ করছে।

সুদ ব্যবসায়ী ইউনুস সরকারের প্রশাসন সনাতনী বাঙ্গালীদের স্বর্গস্থান কৈবল্যধামকে জিহাদীদের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে নি। এবং আশ্রম কর্তৃপক্ষ স্থানীয় আকবর শাহ থানায় মামলা দায়ের করেছেন।কিন্তু বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা সুদখোর মো: ইউনূসের পুলিশ প্রশাসন জামাত-বিএনপির জিহাদীদের কেশাগ্র স্পর্শ করে নি। কৈবল্যধাম মন্দির চত্বরে ইসলামিক জিদাহীরা হামলা চালানোর সময় বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও পুলিশ একবারের জন্যও আসেনি।

গত ১৭ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ বিশ্বকর্মা পুজোর দিন ইসলামিক জেহাদীরা হামলা চালিয়েছিল কৈবল্যধাম শ্রী শ্রী ঠাকুর রামচন্দ্রের আশ্রমে। হামলার ঘটনার পর আশ্রম কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২০ সেপ্টেম্বর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কৈবল্যধাম বন্ধ। এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিও জারি করেছিলো আশ্রম কর্তৃপক্ষ। এখনো খোলা হয় নি আশ্রম।

এই মুহূর্তে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে আশ্রম কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী বা পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিরাপত্তার কোন রকম আশ্বাস পাচ্ছেন না তারা। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের সনাতনী বাঙালিদের জন্য কৈবল্য ধাম আশ্রম বন্ধ থাকাটা অপমান জনক। একদম বন্ধকর অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে পদ্মা পাড়ের সনাতন ধর্মাম্বলি মানুষ।