“জিহাদীদের হাতে থাকা কালো পতাকাটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ জঙ্গি সংগঠন আই এস- র । আর সাদা পতাকাটি আই এস- র ভ্রাতৃ প্রতীম জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরিরের। ইরাক, রাকা , সিরিয়া, আফগানিস্থান সহ মধ্য প্রাচ্যের অধিকাংশ দেশে আই এস জিঙ্গরাই শেষ কথা। তারাই সংশ্লিষ্ট দেশগুলির সরকার পরিচালনা করে থাকে।”

এখন গোটা বিশ্বের ত্রাস আইএস জঙ্গি সংগঠনের টার্গেটে বাংলাদেশ। সিরিয়া বা আফগানিস্তানের মতো বাংলাদেশকেও কব্জা করতে চাইছে ইসলামীক স্টেট – র জঙ্গিরা ।
ডেস্ক রিপোর্টার,১১আগস্ট।।
শেখ হাসিনার বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গেই কি নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার পথে বাংলাদেশ? বঙ্গ বন্ধু শেখ মুজিবুরের দেশ এখন বিশ্বের ভয়ংকর জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট অর্থাৎ আই এস – হাতে। তাদের সঙ্গে রয়েছে অপর ইসলামিক জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহেরির।ইসলামিক সন্ত্রাসীরা খিলাফত প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়ে ঢাকার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের সামনে জড়ো হয়েছে। বায়তুল মোকাররমের মসজিদের সামনে থাকা জিহাদি সংগঠন আই এস ও হিজবুত তাহরির পতাকা পত পত করছে।

জিহাদীদের হাতে থাকা কালো পতাকাটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ জঙ্গি সংগঠন আই এস- র । আর সাদা পতাকাটি আই এস- র ভ্রাতৃ প্রতীম জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরিরের। ইরাক, রাকা , সিরিয়া, আফগানিস্থান সহ মধ্য প্রাচ্যের অধিকাংশ দেশে আই এস জিঙ্গরাই শেষ কথা। তারাই সংশ্লিষ্ট দেশগুলির সরকার পরিচালনা করে থাকে। এখন গোটা বিশ্বের ত্রাস আইএস জঙ্গি সংগঠনের টার্গেটে বাংলাদেশ। সিরিয়া বা আফগানিস্তানের মতো বাংলাদেশকেও কব্জা করতে চাইছে ইসলামীক স্টেট – র জঙ্গিরা । এবং বাংলাদেশের প্রশাসনকে নিজেদের রিমোট কন্ট্রোলের আওতায় আনার পরিকল্পনা নিয়েছে।

খুব শিগগিরই এসব ইসলামিক জঙ্গি সংগঠন সহ অন্যান্য জিহাদী গ্রুপগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে একদিন পাল্টে যাবে বাংলাদেশের মানচিত্রও।মেঘনা – পদ্মার জল যেদিকে গড়াচ্ছে,
সেদিন অবশ্যই বেশি দূর নেই। বাংলাদেশের সঙ্গে ইসলামিক স্টেট জঙ্গি সংগঠনের লেজার লেন্সে রয়েছে ভারতও । বাংলাদেশ সীমান্ত টপকে তারা যেকোনো সময় প্রবেশ করতে পারে ভারত ভূখণ্ডে।
তখন বাড়বে বিপদের ঝুঁকি। ঠক ঠক করবে বাংলাদেশের প্রতিবেশী পার্বত্য রাজ্য ত্রিপুরার নিরাপত্তা ব্যবস্থাও। অবশ্যই আইএস আতঙ্কের লেখচিত্রে থাকবে অসম ও পশ্চিম বাংলা।