বাংলাদেশের সাতক্ষীরার হিন্দুদের বক্তব্য,স্থানীয় ইসলামী জঙ্গি গোষ্ঠী হরকাতুল জিহাদ দূর্গা মন্দিরের সামনে একটি মসজিদ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জঙ্গি সংগঠনের এই সিদ্ধান্তকে বাস্তবায়িত করতে ইউনূস সরকার ঐতিহাসিক দূর্গা মন্দির ধ্বংস করে দেয়।

ডেস্ক রিপোর্টার, ৮ ডিসেম্বর। ।
         বাংলাদেশে বন্ধ নেই হিন্দু নির্যাতন। নির্বিচারে চলছে হিন্দু মন্দির ভাঙচুর। তাও আবার খোদ ইউনুস প্রশাসনের মদতেই। সম্প্রতি বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা উপজেলার গাজীরহাট বাজারের ঐতিহাসিক দুর্গা মন্দির ভেঙে গিয়েছে বাংলাদেশ প্রশাসন । বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতেই ভেঙ্গে দেওয়া হলো ঐতিহাসিক দুর্গা মন্দির। উপস্থিত হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ চেয়ে চেয়ে দেখলো কিভাবে ইউনূস প্রশাসন তাদের আবেগকে টুকরা টুকরা করে দিয়েছে। তারপরও তারা টু শব্দ করার দুঃসাহস দেখাতে পারে নি। কারণ মুখ খুললেই মৃত্যুর পরোয়ানা।

কার স্বার্থে বাংলাদেশের ইউনূস সরকার সাতক্ষীরা জেলার গাজীরহাট বাজারের দূর্গা মন্দির ভেঙে দিয়েছে?

  

বাংলাদেশের সাতক্ষীরার হিন্দুদের বক্তব্য,স্থানীয় ইসলামী জঙ্গি গোষ্ঠী হরকাতুল জিহাদ দূর্গা মন্দিরের সামনে একটি মসজিদ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জঙ্গি সংগঠনের এই সিদ্ধান্তকে বাস্তবায়িত করতে ইউনূস সরকার ঐতিহাসিক দূর্গা মন্দির ধ্বংস করে দেয়।বুলডোজার ব্যবহার করে মন্দির ভেঙে দেয় বাংলাদেশের সড়ক বিভাগ। সামনেই ছিলো পুলিশ – সেনা।বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলা সড়ক বিভাগ দূর্গা মন্দিরের জমিটিকে নিজেদের বলে দাবী করে।অথচ সরকারি নথি, ভূমি রেকর্ড এবং উপজেলা ভূমি অফিসের নথিতে স্পষ্টভাবে লেখা রয়েছে দূর্গা মন্দিরের জমিটি জোত। এটি মন্দির কর্তৃপক্ষের নিজস্ব। তারপরও এক প্রকার জোর করে বাংলাদেশ প্রশাসন ঐতিহাসিক দূর্গা মন্দির গুঁড়িয়ে দিয়ে জমিটি নিজেদের দখলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রসঙ্গত,
গাজীরহাট বাজারে এই দুর্গা মন্দিরটি ১৯৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং সর্বশেষ ২০১৭ সালে সংস্কার করা হয়েছিল।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *