
ডেস্ক রিপোর্টার,২৫মে।।
দিল্লি সফরে গিয়েছেন রাজ্যের নবনিযুক্ত মুখ্যমন্ত্রী ডা:মানিক সাহা। বুধবার রাতে দিল্লিতে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জরুরী তলব করেছেন মুখ্যমন্ত্রী ডা:মানিক সাহাকে।দীর্ঘ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নানান বিষয়ে আলোচনা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী-মুখ্যমন্ত্রীর আলোচনা রাজনৈতিক ভাবে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।কারণ বুধবার রাতেই রাজ্যের চারটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপ নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠক।
মুখ্যমন্ত্রী ডা: মানিক সাহা তাঁর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছবি পোস্ট করে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সৌজন্যমূলক সাক্ষাত করি এবং ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে রাজ্যের বিকাশের জন্য নিজেকে যেন সার্বিকভাবে নিয়োজিত করতে পারি সেই আাশীর্বাদ কামনা সহ আগামী কর্মপন্থার পরামর্শদানের প্রার্থনা করি।”
এদিন এর আগে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন মুখ্যমন্ত্রী। ত্রিপুরা থেকে বি.আর.ও সরে যাওয়ার ফলে, বর্তমানে পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার লিচুবাগানে অবস্থিত ২৮.৯ একর এবং উত্তর ত্রিপুরার পানিসাগরে ২৬.৩২ একর অব্যবহৃত জমি ত্রিপুরা সরকারের কাছে হস্তান্তর করার জন্য কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রীকে আর্জি জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

এদিনই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর দিল্লিতে ভারতীয় জনতা পার্টির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন মুখ্যমন্ত্রী ডা:মানিক সাহা।মুখ্যমন্ত্রী প্রদেশ বিজেপির সাংগঠনিক কার্যক্রম সম্পর্কে জেপি নাড্ডাকে অবগত করেন। প্রদেশ বিজেপি সভাপতি হিসেবে সংগঠনকে সঠিকভাবে পরিচালনার স্বার্থে তার মূল্যবান পরামর্শও গ্রহণ করেন মুখ্যমন্ত্রী।

এরপর মুখ্যমন্ত্রী সাক্ষাৎ করেন ভারতীয় জনতা পার্টির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বি.এল সন্তোষের সঙ্গে।” বিজেপি ত্রিপুরা প্রদেশের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে সর্বদা তাঁর মাগদর্শন এবং দিক নির্দেশনা পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেন মুখ্যমন্ত্রী।

এরপর মুখ্যমন্ত্রী সাক্ষাৎ করেন ভারতীয় জনতা পার্টির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বি.এল সন্তোষের সঙ্গে।” বিজেপি ত্রিপুরা প্রদেশের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে সর্বদা তাঁর মাগদর্শন এবং দিক নির্দেশনা পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেন মুখ্যমন্ত্রী।