“আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বরুণ গাছ রোগ নিরাময়ের জন্য একটি অন্যতম উপাদান।বরুণ গাছ কিডনির সমস্যা নিরাময়ে ‘মহৌষধ’ হিসাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।”

।।ফুল সহ বরুণ গাছ।।

“গাছটির ছাল, পাতা ফুল ও ফলে রয়েছে বিস্ময়কর ঔষধি গুণ। “বরুণ ” দেখতে একটি মাঝারি আকারের উদ্ভিদ। কিন্তু গুণে পরিপূর্ণ।”

।।বিজ্ঞাপণ।।

হেল্থ ডেস্ক, ২০জুলাই।।
     আজকাল বহু মানুষ ভুগছে কিডনির জটিল রোগে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলে থাকেন কিডনির শেষ চিকিৎসা নাকি ডায়ালাইসিস। কিন্তু দুঃখের হলেও সত্যি, কিডনির ডায়ালাইসিস প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষের আয়ুষ কালও কমতে থাকে। আমরা অনেকেই জানি না কিডনির সমস্যা সারানোর মহৌষধ আছে আমাদের আশপাশেই।এই মহাঔষধির নাম বরুণ গাছ। এখনো বিভিন্ন লোকজনের বাড়ি এবং ছোট ছোট ঘুপচি বনের মধ্যে বরুণ গাছ দেখা যায়।প্রায়শই হাট – বাজারেও পাওয়া যায় বরুণ গাছের ছাল, পাতা ও ফল। আমাদের চলতি ভাষায় যাকে বলা হয়ে থাকে বরুণ গুটা।বরুণ  একটি ভেষজ উদ্ভিদ। যার বোটানিক্যাল নাম ক্রাটেভা নুরভালা।

।।বিজ্ঞাপণ।।



আরো খবর পড়ুন

https://janatarmashal.com/tripura-news-bengali-businessman-pranesh-dhalai-gandachhara-roit-caught-in-communal-fire-by-cruel-administration-tripura-news-

কিডনি বা পিত্তথলির পাথরকে নির্মূল করতে বরুণ গাছের ছাল অত্যন্ত উপকারী।মুখের মেচেতায় বরুণ গাছের ছাল ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

।।বরুণ গাছ।।

বরুণ গাছ মানব শরীরে কি কি সমস্যার সমাধান করে? দেখে নেওয়া যাক এক নজরে।

#  বরুণ গাছের ছাল – পাতা – ফল
মূত্রনালির সংক্রমণ  প্রতিকার করে।

# প্রস্রাবে অসুবিধা, জ্বালাপোড়া এবং চুলকানির
জন্য নিরাময়ে বরুণ একটি ধন্বন্তরি।

# বরুণ গাছের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য আছে।

# এই বৈশিষ্ট্যগুলি গুলিই  সমস্যাগুলিই মূত্রনালির সংক্রমণ কাটিয়ে উঠতে বড় ভূমিকা নিয়ে থাকে।

# বরুণের গুঁড়ো-এর মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্যের কারণে প্রস্রাবের অসুবিধা দূর করতে সাহায্য করে।

।।বরুণ গাছের ফল।।

আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে প্রাচীনকাল থেকেই মানবদেহের নানান রোগ নিরাময়ের  কাজে বরুণ গাছের ব্যবহার হয়ে আসছে । গাছটির ছাল, পাতা ফুল ও ফলে রয়েছে বিস্ময়কর ঔষধি গুণ। “বরুণ ” দেখতে একটি মাঝারি আকারের উদ্ভিদ। কিন্তু গুণে পরিপূর্ণ।

কিডনি বা পিত্তথলির পাথরকে নির্মূল করতে বরুণ গাছের ছাল অত্যন্ত উপকারী।মুখের মেচেতায় বরুণ গাছের ছাল ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

।।বিজ্ঞাপণ।।

আয়ুর্বেদ চিকিৎসকদের দাবি, কিডনি বা পিত্তথলির পাথরকে নির্মূল করতে বরুণ গাছের ছাল অত্যন্ত উপকারী।মুখের মেচেতায় বরুণ গাছের ছাল ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বরুণ গাছ মানবদেহে রোধ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এবং মানব শরীরের নানান ব্যাধি দূর করতে বরুন গাছের ব্যবহার চলে আসছে অনন্তকাল ধরে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *