#Tripura #India #Bangladesh #modi #Hasina #Yunus #Janatar #Mashal।
নরেন্দ্র মোদীর চালে মাথায় ঘুরছে ওপারের ইউনূস মিয়ার।

“জুলাই হত্যাকাণ্ডে মোট ৯৭ জনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ প্রশাসন। তাদের মধ্যে ৭৫ জন হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে অভিযুক্ত। বাদবাকি ২৫ জন গুমের ঘটনায় জড়িত । তাদের মধ্যেই রয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।”
ডেস্ক রিপোর্টার, ৯ জানুয়ারি।।
দিল্লি – ঢাকার কূটনৈতিক সংঘাত আরো তীব্র হলো। বাংলাদেশের ইউনূস সরকার সেই দেশের প্রাক্তন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাসপোর্ট বাতিলের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বড় সিদ্ধান্ত নিলো ভারত। তাতে অবশ্যই মানসিক ভাবে আরো ভেঙ্গে পড়েছেন ইউনূস। বাংলাদেশের সুদখোরের সরকারকে পাল্টা জবাব দিয়ে দিল্লি শেখ হাসিনার ভারতে থাকার মেয়াদ বৃদ্ধি করেছে। তাতে বড় ঝটকা লেগেছে ইউনূস সরকারের। কেন,না বাংলাদেশ সরকার সেই দেশে হাসিনার প্রত্যাবর্তন চেয়ে ভারতের কাছে আবেদন জানিয়ে ছিলো। ইউনূস সরকারের এই আবেদনকে দিল্লি কোনো গুরুত্বই দেয়নি। তা নিয়ে নয়া দিল্লি একটি বাক্যও ব্যয় করার প্রয়োজনীয়তা বোধ করেনি।

বাংলাদেশের ইউনূস নেতৃত্বাধীন সরকার মঙ্গলবারে শেখ হাসিনার পাসপোর্ট বাতিল করে।এক প্রেস বিবৃতিতে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের উপপ্রেস সচিব মোহম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার একথা ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “জুলাই হত্যাকাণ্ডে মোট ৯৭ জনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ প্রশাসন। তাদের মধ্যে ৭৫ জন হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে অভিযুক্ত। বাদবাকি ২৫ জন গুমের ঘটনায় জড়িত । তাদের মধ্যেই রয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।”
আরো খবর পড়ুন
বাংলাদেশের এই ঘোষণার পরেই পাল্টা দেয় ভারতের মোদী সরকার।ভারতের এই সিদ্ধান্তে আশা ভঙ্গ হয় বাংলাদেশ প্রশাসনের। ২০২৪- র ৫আগস্ট শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ত্যাগ করে ভারতে এসে আশ্রয় নেন। ভারত শেখ হাসিনাকে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা দিয়ে গোপন স্থানে রেখে দিয়েছে। আর তাতেই তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে বাংলাদেশে ইউনূস সরকার সহ বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনগুলো।
ভারত কেন শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে?
এই ইস্যুতে উত্থাপন করে বাংলাদেশ প্রশাসন ভারতের সঙ্গে বৈরীতা শুরু করেছে। গোটা বাংলাদেশে বপন করছে ভারত বিদ্বেষী বীজ। ইন্দো – বাংলা সীমান্তে সৃষ্টি করছে উত্তেজনা।এই মুহূর্তে দিল্লি – ঢাকার সম্পর্ক একেবারেই তলানিতে। বাংলাদেশ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে বারবার ভারতের কাছে আবেদন করেছে। ভারত তাতে কর্ণপাতও করেনি। এর আগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে হাসিনাকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। তাতেও নিশ্চুপ নরেন্দ্র মোদির ভারত। নয়া দিল্লি ঠারেঠোরে বুঝিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের ইউনূস সরকার ভারতের কাছে নস্যির মতো। সুতরাং তাদের লম্ফ জম্ফ নিয়ে ভারতের কোনো হেলদোলও নেই।নেই কোনো মাথা ব্যথা।