“বড়জলা মণ্ডলের সম্পাদক টিংকুব্রত দাসের যৌন কামড়ে নাভি শ্বাস উঠছে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের একাংশ নারীদের। তারা দিন – রাত ভুগছে “টিংকু” আতঙ্কে। গোটা বড়জলাতে এখন টিংকুব্রত দাসের নতুন পরিচয় “যৌন সম্রাট’ হিসাবে। ছিঃ ছিঃ। এতো অধ:পতন বিজেপির? তারপরও কি বহাল তবিয়তে থাকবে টিংকুব্রত দাস? নাকি তাকে দল থেকে চিরতরে ছেঁটে ফেলবে বিজেপি?”
এই পংক্তিগুলি পশ্চিম বাংলার কবি সুবোধ সরকারের কবিতার। কবি সুবোধ সরকার এই পংক্তিতে ‘ পলাশপুর ‘ কাঁদছে কথাটি ব্যবহার করেছিলেন। কবির এই পংক্তি গুলির সঙ্গে প্রাসঙ্গিকতা খুঁজে পাওয়া গিয়েছে আগরতলার বড়জলা কেন্দ্রের। তাই আমরা এই পংক্তিতে থাকা “পলাশপুর কাদঁছে”, তার পরিবর্তে বড়জলা কাদঁছে ব্যবহার করেছি।
। নগ্ন বড়জলা কাঁদছে।( প্রতীকী ছবি)
নগ্ন বড়জলা কেন কাঁদছে? দেখুন পাঠক বর্গ আপনারা, ভালো করে দেখুন, আমাদের প্রতিবেদনের সঙ্গে সেটে দেওয়া স্থির ছবিটি। তাতেই আপনাদের কাছে নেতা বাবুর আসল চরিত্র ফুটে উঠবে।এই মহামান্য সুপুরুষটি কে? তাও এই প্রতিবেদনে খোলসা করবো আমরা।
‘ সুপুরুষ ‘ বড়জলার বিজেপি নেতা টিংকুব্রত দাস।
নাম: টিংকুব্রত দাস
পেশা: রাজনীতি
বিধানসভা: বড়জলা
দল: ভারতীয় জনতা পার্টি
পদ: সম্পাদক, বড়জলা মণ্ডল।
অভিযোগ, বড়জলা মন্ডলের লম্পট প্রকৃতির এই নেতা এখন নারীদের কাছে ত্রাস।
গোটা বড়জলা বিধানসভা কেন্দ্র সফর করলেই ভারতীয় জনতা পার্টির ‘জিনিয়াস’ নেতা টিংকুব্রত দাসের হাজারো অপকর্মের উপাখ্যান শোনা যায়। তাও আবার স্বদলীয় লোকজনের মুখ থেকেই।অভিযোগ, বড়জলা মন্ডলের লম্পট প্রকৃতির এই নেতা এখন নারীদের কাছে ত্রাস। তবে নিজের দুশ্চরিত্র ঢাকা দিতে তিনি গর্জন করেন সিপিআইএমের বিরুদ্ধে। এমনকি রাজ্যের বাম নেতা – কর্মীদের সরাসরি হত্যারও হুমকি দিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছে বামেরা।
বিজেপির এই “বীরপুঙ্গব”নেতা টিংকুব্রত দাস সিপিআইএমকে হুমকি দেওয়ার পর বিরোধি দলের একটি মশাকে স্পর্শ করার দুঃসাহস দেখাতে পারেন নি।ছিঃ ছিঃ, লজ্জা। মুখে মুখেই ছিলো তার ফঢং ফঢং।
বিজেপির এই “বীরপুঙ্গব” নেতা টিংকুব্রত দাস সিপিআইএমকে হুমকি দেওয়ার পর বিরোধি দলের একটি মশাকে স্পর্শ করার দুঃসাহস দেখাতে পারেন নি।ছিঃ ছিঃ, লজ্জা। মুখে মুখেই ছিলো তার ফঢং ফঢং।অবশ্যই বিরোধীদের মারধর করা কোনো ভাবেই কাম্য নয়। আমরাও তার এই কাজের তীব্র বিরোধিতা করি ।শুধু নিজের রাজনৈতিক টিআরপি বাড়াতেই টিংকুব্রতের এই লোক দেখানো আস্ফালন। ভর বাম জামানায় কোথায় ছিলেন এই জাঁদরেল রাম ভক্ত টিংকু ? বাস্তব অর্থে, টিংকুব্রত সহ তার মতো হালের বিজেপির টেনু নেতারা তখন অবশ্যই ইদুরের গর্তে ঢুকে জপ করতেন “ইনকিলাব জিন্দাবাদ”। কারণ, তারা টিংকু হচ্ছেন মরশুমি নেতা।আর এই ভীতু টিংকুব্রত দাসই নাকি এখন বড়জলা বিজেপির বড় হনু। টিংকুর এই কর্মকাণ্ড দেখে মুচকি হাসছেন তার স্ব- দলীয় নেতা কর্মীরা। আর বিরোধীরা হাসছেন প্রকাশ্যে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল নেতা টিংকুব্রত দাসের যৌন লালসার ভিডিও।
অভিযোগ, টিংকুব্রত রাজনৈতিক শক্তির অপব্যবহার করে বড়জলা কেন্দ্রের বহু নারীর শাড়ি,সালোয়ার কামিজকে তার পুরুষত্ব পান করিয়ে চলছে ধারাবাহিক ভাবে।
জনমনে প্রশ্ন, প্রদেশ বিজেপি নেতৃত্ব কি নগ্নতাকে প্রশ্রয় দিতে পছন্দ করেন? জনমনে কেন এই প্রশ্নের উদয় হলো? বড়জলা মণ্ডলের গুণধর সম্পাদক টিংকুব্রত দাসের যৌন কার্যকলাপ একে বারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। তার যৌন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল।অভিযোগ, টিংকুব্রত রাজনৈতিক শক্তির অপব্যবহার করে বড়জলা কেন্দ্রের বহু নারীর শাড়ি,সালোয়ার কামিজকে তার পুরুষত্ব পান করিয়ে চলছে ধারাবাহিক ভাবে। একে একে বহু নারীর সোনার সংসার খান খান করে দিচ্ছে ‘ কামরূপী ‘ টিংকু।
শুভ্র পাজামা-পাঞ্জাবী পরিধান করে গায়ে দামি সুগন্ধি লাগিয়ে বিলাস বহুল গাড়িতে নেতারা চক্কর কাটার সময় পান।
তারপরও রহস্য জনক ভাবে নিশ্চুপ প্রদেশ বিজেপি নেতৃত্ব। শুভ্র পাজামা-পাঞ্জাবী পরিধান করে গায়ে দামি সুগন্ধি লাগিয়ে বিলাস বহুল গাড়িতে নেতারা চক্কর কাটার সময় পান। কিন্তু, দলের লম্পট টেনু নেতা টিংকু ব্রত দাসকে দল থেকে ছেঁটে ফেলার সাহস করতে পারেন নি কুশাভাউ ভবনের দণ্ডমুন্ডের কর্তারা। হায় রে!
ঘুর পথে ভাজপার শীর্ষ নেতারা কি টিংকু ব্রত দাসের যৌন কার্যকলাপকে সম্মতি জানাচ্ছেন?
তাহলে বলতেই হয়, ঘুর পথে ভাজপার শীর্ষ নেতারা কি টিংকুব্রত দাসের যৌন কার্যকলাপকে সম্মতি জানাচ্ছেন? আগরতলা পুর নিগমের মহিলা কর্পোরেটর লতা নাথের একই বিষয় প্রকাশ্যে এসেছিল। তেলিয়ামুড়ার মাইগঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের মহিলা প্রধানের কাহিনিও সবার জানা। এরকম বহু জিনিয়াস নেতা – নেত্রী ঘুরাফেরা করছে বিজেপির অলিন্দে। কিন্তু রাজ্যের নিষ্কলুষ মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা থেকে প্রদেশ বিজেপি সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য কি জন বিচ্ছিন্ন নেতা টিংকু ব্রত দাসের নগ্নতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন?
কথা বলে ছবি…১।(লাল বৃত্তের মাঝে থাকা ব্যক্তি জিনিয়াস টিংকুব্রত দাস)
বহু নারীকে সর্বনাশা জীবন যাত্রার দিকে ঠেলে দেওয়া সমাজে বিজেপির এই লম্ফট কিট প্রজাতির নেতা টিংকুব্রত দাস কি এখনও বিজেপিতে থাকবে বহাল তবিয়তে?
বড়জলা বিজেপি কর্মীদের বক্তব্য, মণ্ডলের সম্পাদক টিংকু ব্রত দাসের যৌন কামড়ে নাভি শ্বাস উঠছে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের একাংশ নারীদের। তারা দিন – রাত ভুগছে “টিংকু” আতঙ্কে। গোটা বড়জলাতে এখন টিংকু ব্রত দাসের নতুন পরিচয় “যৌন সম্রাট’ হিসাবে। ছিঃ ছিঃ। এতো অধপতন বিজেপির?
কথা বলে ছবি…২।(লাল বৃত্তের মাঝে থাকা ব্যক্তি জিনিয়াস টিংকুব্রত দাস)
তারপরও কি বহাল তবিয়তে থাকবে টিংকুব্রত দাস? নাকি, তাকে দল থেকে চিরতরে ছেঁটে ফেলবে বিজেপি? তা দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন বড়জলা কেন্দ্রের বহু অসহায় নারী।যাদের সর্বনাশা জীবন যাত্রার দিকে ঠেলে দিয়েছে বিজেপির লম্ফট কিট প্রজাতির নেতা টিংকুব্রত দাস।