চন্দন চক্রবর্তী এবং তার বিজেপি বিরোধী কার্যকলাপ নিয়ে আমাদের জনতার মশাল ও JM 24News – র কোনো মাথা ব্যথা নেই। তবে সাধু সাবধান।জনতার মশাল – র দিকে লাল চোখ করে তাকালে আমরাও সেই লাল চোখে মরিচের গুঁড়া ঢেলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখি। তাই আবারও সাবধানী বার্তা উষাবাজারের জামাই চন্দন চক্রবর্তীকে। নয় তো, আগামী দিনে তোমাকেও ধরতে হবে কলকাতার বিমান। সেই দিন খুবই সামনে।
রাজ্যের জনপ্রিয় ওয়েব পোর্টাল “জনতার মশাল”কে জবাই করার হুমকি ঊষাবাজারের ছিনাইহানীর দাগী সমাজদ্রোহী সত্যব্রত সরকারের। সে মূলত বাম জামানার দাগী অপরাধী। এখন অবশ্যই রাজনৈতিক ছলম পাল্টিয়ে বিজেপির নামাবলী গায়ে দিয়েছে। এক্ষেত্রে তার উপদেষ্টা ঊষাবাজার সিপিডব্লিউডি- র নিগোসয়েশন কাণ্ডের মাস্টার মাইন্ড চন্দন চক্রবর্তী। “ঊষা বাজার অপরাধ জগতে নতুন সমীকরণ।চন্দনের কোলে দাগি বাম মাফিয়া রাকেশ।ফের ঝরতে পারে রক্ত।”
” ঊষাবাজারের লোক জবাই দিতে জানে। আরো অনেক কিছু করতে পারে।”-
এই শিরোনামে গত২৩ মে “জনতার মশাল” ওয়েব পোর্টালে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছিল। ছবিসহ তথ্য সমৃদ্ধ এই খবর প্রকাশের পর আতকে উঠে ঊষা বাজার অপরাধ চক্রের চাইরা।চক্রের মাস্টারমাইন্ড চন্দন সহ তার ছাপোষা গুণ্ডারা বুঝে যায় জনতার মশাল তাদের অপরাধের শিরা – ধমনীতে পৌঁছে গিয়েছে। তখনই তারা দৈনিক হাজিরার ৫০০ টাকার মুনির মতো মুজুরী পেয়ে সক্রিয় হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সঙ্গে অবশ্যই চন্দন চক্রবর্তী নিজেও।জনতার মশালে প্রকাশিত খবরের প্রেক্ষিতে এই সংবাদমাধ্যমে ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে চন্দন চক্রবর্তীর সাগরেদ তথা দাগী সমাজদ্রোহী সত্যব্রত সরকার লিখেছে, ” ঊষাবাজারের লোক জবাই দিতে জানে। আরো অনেক কিছু করতে পারে।”
।উদয়পুর মাতা বাড়িতে চন্দন – রাকেশের সঙ্গে হার্মাদ সত্যব্রত সরকার।
২৩ মে ” জনতার মশাল” ওয়েব পোর্টালে প্রকাশিত খবরের সঙ্গে সেঁটে দেওয়া মূল ছবিতে( প্রতিবেদনের উপরের ছবিটি) ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরে চন্দন চক্রবর্তী ও রাকেশ সিনহার সঙ্গেই ছিলো দাগী সমাজদ্রোহী সত্যব্রত সরকার। এই কারণেই তার এতো গাত্র দহন।
কারণ প্রকাশিত নিউজের মোট ভিউজ সংখ্যার পয়েন্ট ওয়ান পার্সেন্ট হলো সমাজদ্রোহীদের নেগেটিভ কমেন্টস।
রাজ্যের জনপ্রিয় সংবাদ মাধ্যম জনতার মশাল ও তার ভিজুয়াল মাধ্যম JM 24News – এ ঊষা বাজারের অপরাধ জগৎ নিয়ে প্রকাশিত ও সম্প্রচারিত খবরের ভিউজ সংখ্যা প্রচুর। সুতরাং সমাজদ্রোহী চন্দন যদি মনে করে তার কয়েকজন পা চাটা লোকজনকে দৈনিক হাজিরার শ্রমিকের মতো হাতে মুজুরি বাবদ ৫০০ টাকা গুঁজে দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত ও সম্প্রসারিত খবরের কমেন্টস বক্সে “ফেক নিউজ” লিখে দিলেই মুস্কিল আসান হয়ে যাবে, তা কিন্তু না। এটা ভুল। কারণ প্রকাশিত নিউজের মোট ভিউজ সংখ্যার পয়েন্ট ওয়ান পার্সেন্ট হলো সমাজদ্রোহীদের নেগেটিভ কমেন্টস। এটা যথেষ্ট হাস্যকর। আমাদের প্রকাশিত খবরের মাধ্যমে রাজ্যের মানুষ বুঝে গিয়েছে কোনটা জল আর কোনটা দুধ। ঊষা বাজার সহ রাজ্যের মানুষ যাবে চন্দন – সত্যব্রত – রাকেশদের আসল চেহারা।
।ফেসবুকে করা সমাজদ্রোহী সত্যব্রত সরকারের মন্তব্য।
প্রকাশিত খবরটি “ফেক” বলে মন্তব্য করার দুঃসাহস দেখাতে পারে নি চন্দন।
জনতার মশালে প্রকাশিত খবরের প্রেক্ষিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চন্দন চক্রবর্তীও মন্তব্য করেছে। প্রকাশিত খবরটি “ফেক” বলে মন্তব্য করার দুঃসাহস দেখাতে পারে নি চন্দন। কারন চন্দন জানে সে কি করেছে? বরং চন্দন এক মীরজাফরকে খোঁজার চেষ্টা করছে। অর্থাৎ যিনি চন্দন ও দাগি বাম মাফিয়াদের হরিহর আত্মার মূল্যবান ছবি আমাদের হাতে পৌঁছে দিয়েছে।
।ফেসবুকে করা চন্দন চক্রবর্তীর মন্তব্য।
অথচ চন্দনের সাগরেদরা লাফালাফি করছে ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মতো। তারা আগরতলা শহরের জগহরি মুড়া এলাকার অখ্যাত এক গায়ককে ব্যবহার করে জানতে চাইছে জনতার মশাল ও JM 24News – র অফিস কোথায়?
।সমাজদ্রোহী চন্দন চক্রবর্তী।
আমরা দায়িত্ব নিয়ে বলছি, জনতার মশাল – র উপর কোনো রকম আঁচড় পড়লে চন্দনের বাহিনীর কাহিনীও থমকে যাবে এখানেই।এবং দায়ী থাকবে খোদ চন্দন।
চন্দন বাহিনীকে আমাদের চ্যালেঞ্জ, তাদের যদি ক্ষমতা থাকে তাহলে জনতার মশাল ও JM 24News – র অফিসে হামলা করে দেখাক। আমরা দায়িত্ব নিয়ে বলছি, জনতার মশাল – র উপর কোনো রকম আঁচড় পড়লে চন্দনের বাহিনীর কাহিনীও থমকে যাবে এখানেই। এবং দায়ী থাকবে খোদ চন্দন। জনতার মশাল- র পক্ষ থেকে গোটা বিষয়টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা ও পুলিশ প্রশাসনের কাছেও তুলে ধরা হবে ।
।চন্দনের পোষা গুন্ডা, বাম এজেন্ট সত্যব্রত সরকার।
বড়জলা কেন্দ্রে সিপিআইএম- র দাগী সমাজদ্রোহীদের সঙ্গে নিয়ে চন্দন চক্রবর্তী কিভাবে বিজেপিকে ধংস করছে? এটা বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।এখন তার লাথি খাওয়ার সময় এসেছে।
শুধু তাই নয়, বড়জলা কেন্দ্রে সিপিআইএম- র দাগী সমাজদ্রোহীদের সঙ্গে নিয়ে চন্দন চক্রবর্তী কিভাবে বিজেপিকে ধংস করছে? এটা বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। এখন তার লাথি খাওয়ার সময় এসেছে। বড়জলা কেন্দ্রে কিভাবে বিজেপিকে নিঃস্ব করা হবে? প্রতিটি রাতের আঁধারে একটি স্থানীয় হোটেলে বসে চন্দন ব্যস্ত থাকে এই ব্লু প্রিন্ট তৈরি করতে। তার সঙ্গে থাকে বাম ঘরানার সমস্ত দাগী সমাজদ্রোহীরা। তাদেরকে ব্লু প্রিন্টের এই স্ক্রিপ্ট রচনা করে দিচ্ছে বড়জলা কেন্দ্রে থাকা বামেদের মূল ফান্ডিং সোর্স তথা সিপিডব্লিউডির নিগোসিয়েশন বাণিজ্যের প্রাক্তন মুখিয়া দেবু ভট্টাচার্য। তাতে অবশ্যই জনতার মশাল- র কিছু আসে যায় না। তা দেখার জন্য সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে বিজেপির কয়েকজন ধান্দাবাজ নেতা রয়েছেন। আমাদের দায়িত্ব শুধু সত্যটা সামনে তুলে ধরা।
বড়জলা কেন্দ্রে কিভাবে বিজেপিকে নিঃস্ব করা হবে? প্রতিটি রাতের আঁধারে একটি স্থানীয় হোটেলে বসে চন্দন ব্যস্ত থাকে এই ব্লু প্রিন্ট তৈরি করতে।
চন্দন চক্রবর্তী এবং তার বিজেপি বিরোধী কার্যকলাপ নিয়ে আমাদের জনতার মশাল ও JM 24News – র কোনো মাথা ব্যথা নেই। তবে সাধু সাবধান।জনতার মশাল – র দিকে লাল চোখ করে তাকালে আমরাও সেই লাল চোখে মরিচের গুঁড়া ঢেলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখি। তাই আবারও সাবধানী বার্তা উষাবাজারের জামাই চন্দন চক্রবর্তীকে। নয় তো, আগামী দিনে তোমাকেও ধরতে হবে কলকাতার বিমান। সেই দিন খুবই সামনে। ( ক্রমশ… অপেক্ষা করুন পরবর্তী পর্বের জন্য)