#Bangladesh।Gandachhera।Dumbur।Dam।Janatar mashal।

গত ৬ সেপ্টেম্বর থেকে ইনকিলাব মঞ্চটি ডম্বুরের উদ্দেশ্যে ঢাকা থেকে লং মার্চ শুরু করে। আসার পথে প্রতিটি জেলাতে তারা বড় সমাবেশ করে ভারত ও ভারত ভূখণ্ডের ত্রিপুরার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।


আগাস্ট মাসের বন্যায় প্লাবিত হয়েছিল ত্রিপুরা।একই ভাবে বাংলাদেশ।তখন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বক্তব্য ছিল, ” ভারত ইচ্ছাকৃতভাবে ডম্বুর বাঁধ খুলে দিয়েছে। এটা ভারতের রাজনৈতিক জল সন্ত্রাস।

।।বিজ্ঞাপন।।

এই সংগঠনের পেছনে রয়েছে বিশ্ব ত্রাস জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএস, আল কায়েদার ও হিজবুত তাহেরী।

ডেস্ক রিপোর্টার, ১০ সেপ্টেম্বর।।
                   গোটা বাংলাদেশে এখন চর্চিত বিষয় ত্রিপুরা। এবং রাজ্যের ডম্বুর বাঁধ। ডম্বুর বাঁধ উচ্ছেদ করতে বাংলাদেশে ইনকিলাব মঞ্চ নামে একটি সংগঠন ঢাকার শহবাগ থেকে লং মার্চ শুরু করেছে।তাদের গন্তব্য স্থল ডম্বুর বাঁধের ওপার সীমান্তের বিবির বাজার। অভিযোগ, ইনকিলাব মঞ্চটি মূলত বাংলাদেশের জিহাদি ছাত্র সংগঠনের। এই সংগঠনের পেছনে রয়েছে বিশ্ব ত্রাস জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএস, আল কায়েদার ও হিজবুত তাহেরী।

গত ৬ সেপ্টেম্বর থেকে ইনকিলাব মঞ্চটি ডম্বুরের উদ্দেশ্যে ঢাকা থেকে লং মার্চ শুরু করে। আসার পথে প্রতিটি জেলাতে তারা বড় সমাবেশ করে ভারত ও ভারত ভূখণ্ডের ত্রিপুরার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।
               

।।বিজ্ঞাপন।।

বাংলাদেশের ইনকিলাব মঞ্চটির জিহাদি নেতাদের বক্তব্য, ভারত অবৈধ ভাবে ডম্বুরে বাঁধ নির্মাণ করেছে। এই বাঁধের জল ভারত ছেড়ে দিলেই বন্যায় ভেসে যায় বাংলাদেশ। ” এই কারণেই বাংলাদেশিদের কাছে ডম্বুর বাঁধ হয়ে উঠছে “অবৈধ”। তাই তারা অবৈধ বাঁধ ভাঙার জন্য প্রাথমিক ধাপ হিসাবে লং মার্চ শুরু করেছে।

বন্যা কবলিত বাংলাদেশ(ফাইল ছবি)

অগাস্ট মাসের বন্যায় প্লাবিত হয়েছিল ত্রিপুরা।একই ভাবে বাংলাদেশ।তখন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বক্তব্য ছিল, ” ভারত ইচ্ছাকৃতভাবে ডম্বুর বাঁধ খুলে দিয়েছে। এটা ভারতের রাজনৈতিক জল সন্ত্রাস।

।।বিজ্ঞাপন।।

বন্যার পর ভারতের বিদেশ মন্ত্রক  থেকে বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিলো ডম্বুর বাঁধ খুলে দেওয়ার বিষয়টি গুজব। ত্রিপুরাতে অতিরিক্ত ভারী বৃষ্টি পাতের কারণে জল ডম্বুর বাঁধ টপকে বাংলাদেশে চলে যায়।
                   

।।ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতি।।


                   

রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রী রতন লাল নাথ বন্যার সময়ে তাঁর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছিলেন। তিনি পোস্টে লিখেন, ” ডম্বুর বাঁধ খুলে দেওয়া হয় নি। রিজার্ভের  নির্দিষ্ট পরিমাণ জল ধারণ ক্ষমতা থাকে। জল এর বেশি হলে তা নিজে থেকেই বেরিয়ে যায়।এক্ষেত্রে কাউর কোনো হাত থাকে না।

।।রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রীর এফ বি পোস্ট।।

ভারত সরকার ও ত্রিপুরা সরকার ডম্বুর নিয়ে  স্পষ্ট ভাবেই ব্যাখ্যা দিয়েছে। তারপরও বাংলাদেশি জিহাদি ছাত্র সমাজ বন্যা কেন্দ্র করে জিহাদ ঘোষণা করছে। ভারতের বিরুদ্ধে নানান অপকথা বলতে শুরু করেছে। এখন তাদের লক্ষ্য বস্তু ভারত ভূখন্ডের ত্রিপুরা।

।।বিজ্ঞাপন।।

তাদের শেষ জমায়েত ওপারের বিবির বাজার। সেখান থেকে যদি ভূল করেও এপার ডুম্বুরে ঢিল ছুড়ে তাহলে অবশ্যই ভারত তার যোগ্য জবাব দিতে প্রস্তুত।

রাজ্যের ডম্বুর বাঁধ ভেঙ্গে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশের ছাত্র সমাজের সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ। তবে তাদের শেষ জমায়েত ওপারের বিবির বাজার। সেখান থেকে যদি ভূল করেও এপার ডুম্বুরে ঢিল ছুড়ে তাহলে অবশ্যই ভারত তার যোগ্য জবাব দিতে প্রস্তুত। ইতিমধ্যেই ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং দেশের সেনা বাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।

।।বিজ্ঞাপন।।

আর তাতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের গা গরম হয়ে উঠতে শুরু করেছে। এবং বিপদের প্রহর গুনছে। কেন ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এ কথা বলেছেন?  এই নিয়ে মাথা ঘুরছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনি কি মিস করেছেন