“ননীর বিরুদ্ধে পাহাড় সমান দুর্নীতির অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তাকে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে সালেমা পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থী করা হয়েছে।দুর্নীতিবাজ এই নেতাকেই নাকি সালেমা পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান হিসেবে প্রজেক্ট করে নির্বাচনে নেমেছে শাসক দল। নেপথ্যে অবশ্যই আছেন হঠাৎ বিধায়িকা স্বপ্না দাস পাল। এবং তার কমিশন বানিজ্য।”
“যিনি তাজা রক্ত ছিটানোর টেন্ডার নিয়েছেন, তিনি বকলমে বিধায়িকার “কমিশন বাণিজ্যের এজেন্ট” ননী গোপাল কর।”
ডেস্ক রিপোর্টার,২৩ জুলাই।।
শাসক দল ভারতীয় জনতা পার্টির অন্দরে ভয়ানক পরিস্থিতি। নেতারা নাকি পিষে মারছেন খোদ দলের কর্মী – সমর্থকদেরকে। আরো এক নতুন জঘন্য ঘটনায় কালিমা লিপ্ত হতে পারে ভারতীয় জনতা পার্টি। নাক – কান কাটা যাওয়ার উপক্রম প্রদেশ সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য থেকে শুরু করে খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর! ঘটনার গন্তব্যস্থল ধলাইয়ের সুরমা বিধানসভা কেন্দ্র।
তাজা রক্তের চাপ চাপ ছাপ লাগতে পারে খোদ সুরমার সালেমা মণ্ডলে।তার জন্য অবশ্যই দায়ী থাকবেন সুরমার বিধায়িকা স্বপ্না দাস পাল।
কারণ যিনি তাজা রক্ত ছিটানোর টেন্ডার নিয়েছেন, তিনি বকলমে বিধায়িকার “কমিশন বাণিজ্যের এজেন্ট” ননী গোপাল কর। অভিযোগ, অতীতের গাড়ি চালক ও হালে সালেমা মণ্ডলের সাধারণ সম্পাদক ননীগোপাল এখন যত্রতত্র খুনের হুমকি দিয়েছেন সাধারণ মানুষকে। ননী হয়তো ভুলেই গিয়েছেন “ক্ষমতা হলো হাতের তালুতে থাকা বালির কণার মতো”। সালেমার তথ্য বলছে, এই মুহুর্তে টুনু নেতা ননীর খুনের হুমকির “রাডারে ” আছেন একজন অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক। অথচ এই ব্যক্তিই
বাম জামানার যৌবন কালেই সালেমাতে করেছিলেন পদ্ম চাষ। এবং একজন সফল কৃষক হিসাবে ফুটিয়ে ছিলেন পদ্মফুলও। তখন কোথায় ছিলেন গাড়ির চালক তথা হালের গুনধর ননী?
অবাক হলেও সত্যিই ভারতীয় জনতা পার্টিতে এখন দূর্নীতিবাজ ননী গোপাল করের মতো লোকজনের ভিড় বাড়ছে। ননীর বিরুদ্ধে পাহাড় সমান দুর্নীতির অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তাকে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে সালেমা পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থী করা হয়েছে।দুর্নীতিবাজ এই নেতাকেই নাকি সালেমা পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান হিসেবে প্রজেক্ট করে নির্বাচনে নেমেছে শাসক দল। নেপথ্যে অবশ্যই আছেন হঠাৎ বিধায়িকা স্বপ্না দাস পাল।বলছেন, সালেমা মণ্ডলের নিষ্ঠাবান বিজেপির কর্মী – সমর্থকরা।
“ভারতীয় জনতা পার্টির সালেমা মন্ডলের সাধারণ সম্পাদক ননীগোপাল কর স্থানীয় বাসিন্দা অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক মানিক নাথকে খুনের ব্লু প্রিন্ট তৈরি করেছেন। “—- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই অভিযোগ করেছেন মানিক নাথের ছেলে শুভাশীষ নাথ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুভাশীষ জানিয়েছেন, বিজেপির লম্ফট নেতা ননী গোপাল আগেও তার পরিবারকে নানান সমস্যা তৈরি করেছিলো।
আরো খবর পড়ুন
তাকে ফাঁসিয়ে ছিলো মিথ্যা মামলায়।কারণ শুভাশীষ নাথের স্ত্রীর সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক ছিলো ননী গোপাল করের। ননীর ফষ্টিনষ্টি’ র প্রতিবাদ করতেই রাজনৈতিক পেশী বল দেখিয়ে শুভাশীষ ও তার পরিবারকে জব্দ করেছিলো। নারী দেহ পিপাসু ননী কায়দা করে শুভাশীষের স্ত্রীকেও বাগলদাবা করে নিয়ে যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে করা শুভাশীষের করা পোস্ট থেকেই ননীর বিরুদ্ধে থাকা এই সমস্ত তথ্য পরিষ্কার হয়ে যায়।
শুভাশীষ নাথ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর ননী গোপাল কর লোকজন নিয়ে হামলা করবে তার বাড়িতে। ননী “খুন” করবে তার পরিবারের এক সদস্যকে! তার জন্য নাকি ব্লু প্রিন্টের স্ক্রিপ্টও রচনা হয়ে গিয়েছে। ননীর লেজার রশ্মিতে আছেন খোদ শুভাশীষের বাবা মানিক নাথ। খুনের পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করার মৃগয়া ক্ষেত্র হবে স্থানীয় রাখল পল্লী।
শুভাশীষ নাথ সালেমা মন্ডলের সাধারণ সম্পাদক তথা সমাজদ্রোহী নেতা ননী গোপাল করের অপরাধের ব্লু প্রিন্টের কথা জানিয়েছেন ধলাই জেলার জেলা শাসক ও পুলিশ সুপারকে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ননীর বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয় নি প্রশাসন।
আরো খবর পড়ুন
https://x.com/janatarmashal24/status/1810538798377263602?t=iixnNCkeUHEH_yeqpodzSA&s=19
সালেমা মণ্ডলে কান পাতলেই শোনা যায়, স্থানীয় বিধায়িকা স্বপ্না দাস পালের ঘনিষ্ঠদের তালিকার প্রথম নাম ননী গোপাল কর। বিধায়িকার স্বামী ও ননী হরিহর আত্মা। গোটা সালেমা অঞ্চলের নিগোসিয়েশন কারবার পরিচালনা করে ননী। দুর্নীতি তার রন্ধ্রে রন্ধ্রে। তোলা আদায়, জমি বানিজ্য, মাদক কারবারীদের কাছ থেকে কমিশন সংগ্রহ সবেতেই পারদর্শী ননী।তার সঙ্গে অতিরিক্ত হিসাবে আছে নারী সঙ্গ।যুবতী ও কম বয়সী গৃহবধুদের চাকরির প্রলোভন দিয়ে তাদেরকে বিপথে পরিচালিত করতে ননী একজন মাষ্টার ব্লাস্টারের ভূমিকা পালন করছে।
অভিযোগ, অতীতের গাড়ি চালক ও হালে সালেমা মণ্ডলের সাধারণ সম্পাদক ননীগোপাল এখন যত্রতত্র খুনের হুমকি দিয়েছেন সাধারণ মানুষকে।
আরো খবর পড়ুন
P-intarest:https://pin.it/31bhi2Ixhhttps:/
সম্প্রতি বিজেপি ও তিপ্রামথার কর্মীরা কর্মীরা দূর্নীতিবাজ ননী গোপাল করকে দিয়েছিলো গন ধোলাই। তাও আবার বিজেপির সালেমা মণ্ডল অফিসের মধ্যেই। কোনো রকমে পালিয়ে গিয়ে প্রাণ রক্ষা করেছিলো। অথচ এই লম্ফট নেতাই নাকি সালেমা পঞ্চায়েত সমিতির সম্ভাব্য চেয়ারম্যান। ছি: ছি: । বিধায়িকা স্বপ্না দাস পাল কি কমিশনের লোভে নিজের মনুষ্যত্বকেও জলাঞ্জলি দিয়েছেন? প্রশ্ন তুলছেন সুরমার সাধারণ ভোটাররা। বিজেপি ও বিধায়িকা স্বপ্না দাস পালের এই কদর্য চেহারা দেখতে চায় না সালেমার মানুষ।