“ফরেন লিকার কাউন্টারের মালিকরা দায়িত্ত্ব পালন না করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে এক্সসাইজ দপ্তর। এক্ষেত্রে ফরেন লিকারের কাউন্টারের লাইসেন্সও বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। বা পুনরায় তাদের লাইসেন্স রিনিউ না করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে দপ্তর। ইতিমধ্যে জেলাশাসকের এই নির্দেশাবলী পৌঁছে গিয়েছে জেলার সবকটি ফরেন লিকারের দোকানে। “….

ডেস্ক রিপোর্টার, ৪জুলাই।
রাজধানী সহ পশ্চিম জেলার ফরেন
লিকার কাউন্টার গুলির এখন শিরে সংক্রান্তি।
কড়া নির্দেশ জারি করলো জেলা প্রশাসন।
পশ্চিম জেলার জেলা শাসক বিশাল কুমারের স্বাক্ষরিত নতুন নির্দেশিকা নিয়ে মাথায় বাজ পড়েছে
লিকার কাউন্টার গুলির মালিক পক্ষের।আঘাত লাগবে তাদের অতিরিক্ত উপার্জনে।তবে শুধু কাউন্টারের মালিক নয়,মদ্যপায়ীদের জন্যও ঘোর বিপদ।
গত ১লা জুলাই পশ্চিম জেলার জেলাশাসক বিশাল কুমার নতুন এক নির্দেশ জারি করেছেন । তাঁর জারি করা নির্দেশে বলা হয়েছে, “রাজধানী সহ জেলার ফরেন লিকারের কাউন্টার গুলির সামনে দাঁড়িয়ে মদ্যপান করে থাকে লোকজন। এটা সম্পূর্ণ ভাবে আইন বহির্ভূত। এটা জানা সত্ত্বেও ফরেন লিকারের বিভিন্ন কাউন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে প্রকাশ্যে মদ্যপান করে থাকে লোকজন। “

জেলা শাসক বিশাল কুমার তার জারি করা নির্দেশে স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, এখন থেকে ফরেন লিকারের কাউন্টার গুলির সামনে দাঁড়িয়ে মদ্যপান করা নিষিদ্ধ। যদি লোকজন ফরেন লিকারের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে মদ্যপান করে, তখন তার দায় ভার বর্তাবে মালিক পক্ষের উপর।
ফরেন লিকারের দোকানদারদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে? নির্দেশাবলীতে তারও বিধান দিয়েছেন। জেলা শাসক বিশাল কুমার।

কাউন্টারের সামনে মদ্যপায়ীদের মধ্যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার জন্যও দায়ী থাকবে মালিকরাই। তাই ঝামেলা এড়ানো জন্য কাউন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে কেউ মদ্যপান করলে সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি অবগত পড়তে হবে স্থানীয় পুলিশকে। যদি ফরেন লিকারের কাউন্টার কর্তপক্ষ এই পদক্ষেপ না নেয় তাহলে তাদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেবে প্রশাসন।

এই খবর পড়ুন
ফরেন লিকারের দোকানদারদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে? নির্দেশাবলীতে তারও বিধান দিয়েছেন। জেলা শাসক বিশাল কুমার।বিশাল কুমার নোটিসে জানিয়েছেন, নির্দেশ অনুযায়ী ফরেন লিকার কাউন্টারের মালিকরা দায়িত্ত্ব পালন না করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে এক্সসাইজ দপ্তর। এক্ষেত্রে ফরেন লিকারের কাউন্টারের লাইসেন্সও বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। বা পুনরায় তাদের লাইসেন্স রিনিউ না করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে দপ্তর। ইতিমধ্যে জেলাশাসকের এই নির্দেশাবলী পৌঁছে গিয়েছে জেলার সবকটি ফরেন লিকারের দোকানে।

এটা বাস্তব রাজধানীর সহ বিভিন্ন জায়গার মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকা ফরেন লিকারের কাউন্টার গুলির সামনের পরিবেশ মোটেও সুখকর নয়। শহরের বেশ কয়েকটি ফরেন লিকারের দোকানের ভেতরেই অঘোষিত বার হয়েছে। অনেক ফরেন লিকার দোকানের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে দিন ভর মদ্যপান করছে মানুষ ।

এই সমস্ত দৃশ্য পথ চলতি মানুষের জন্য অস্বস্তিকর। এই সময় গুলিতে ফরেন লিকারের দোকানগুলির সামনে দিয়ে মহিলারা চলাফেরা করতেও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না।পাশাপাশি ফরেন লিকারের দোকানগুলির আশপাশে থাকা জনবসতিতেও এর ব্যাপক প্রভাব পড়ে। এই সমস্ত জায়গা গুলিতে প্রায়শই হয় ঝামেলা। এবং তাতে ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠে সাধারণ নাগরিকরা। নগরের মানুষের এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়েই জেলা প্রশাসন কড়া নির্দেশ জারি করেছে ফরেন লিকারের মালিকদের বিরুদ্ধে।