“মেগা স্বাস্থ্য শিবিরে আসা লোকজনকে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণ, ব্লাড সুগার পরীক্ষা,প্রেশার চেকআপ সহ ওষুধ সরবরাহ সবই করা হয় সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে। এই স্বাস্থ্য শিবিরে ৪০০ – র অধিক লোকজন স্বাস্থ্য পরিষেবা সুযোগ গ্রহণ করেন।”
স্বাস্থ্য শিবিরের উপস্থিত ও অতিথিদের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার। (ছবি – নিজস্ব)
ডেস্ক রিপোর্টার, আগরতলা।। ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান শুরু অর্থ রোজগারের “কল” নয়। প্রতিটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের আছে সামাজিক দায়বদ্ধতাও। এই অঙ্গীকার থেকেই দেশের ৭৮ তম স্বাধীনতা দিবসে মেগা স্বাস্থ্য শিবিরের আয়োজন করেছিলো রাজধানী আগরতলার বনেদী হোমিও প্যাথি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান”আরোগ্য-দা কমপ্লিট হোমিও হেলথ সলিউশন”।
এই মহতি উদ্যোগে আরোগ্য – র সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে এগিয়ে এসেছিল রানী বাজার বৃদ্ধি নগরের জনপ্রিয় “সব্যসাচী ক্লাব। আরোগ্য ও সব্যসাচী ক্লাবের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত মেগা স্বাস্থ্য শিবিরে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিধায়ক চক্রবর্তী।সঙ্গে ছিলেন রাণীর বাজার বৃদ্ধিনগর পঞ্চায়েত প্রধান নগেন্দ্র দাস, সব্যসাচী ক্লাবের সভাপতি দুলাল চন্দ্র ঘোষ ও সম্পাদক তপন সিনহা।
।।বিজ্ঞাপন।।
ব্যবসায়ীক মনোবৃত্তির পাশাপাশি সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার বিষয়টিও এই কর্মসূচির মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছেন আরোগ্য কর্তৃপক্ষ।
মেগা স্বাস্থ্য শিবিরের প্রধান অতিথি তথা এলাকার বিধায়ক রতন চক্রবর্তী বলেন, “সমাজের মানুষের জন্য ‘আরোগ্যর’- র এই উদ্যোগ প্রশংসার যোগ্য রাখে। ব্যবসায়ীক মনোবৃত্তির পাশাপাশি সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার বিষয়টিও এই কর্মসূচির মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছেন আরোগ্য কর্তৃপক্ষ।”
বিধায়কের হাত ধরে বিনামূল্যের ঔষধ প্রদান (ছবি – নিজস্ব)
পাশাপাশি স্থানীয় সব্যসাচী ক্লাবের সভাপতি দুলাল চন্দ্র ঘোষও আরোগ্য- র মেগা স্বাস্থ্য শিবিরের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
মেগা স্বাস্থ্য শিবিরে আসা লোকজনকে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণ, ব্লাড সুগার পরীক্ষা,প্রেশার চেকআপ সহ ওষুধ সরবরাহ সবই করা হয় সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে। এই স্বাস্থ্য শিবিরে ৪০০ – র অধিক লোকজন স্বাস্থ্য পরিষেবা সুযোগ গ্রহণ করেন।
।।মেগা স্বাস্থ্য শিবিরে ‘ টিম ‘ আরোগ্য।।
মেগা স্বাস্থ্য শিবির পরিচালনার মূল দায়িত্বে ছিলেন”আরোগ্য র”কর্ণধার চিকিৎসক দীপা দেববর্মা। সঙ্গে ছিলেন চিকিৎসক কল্যাণ মজুমদার সহ সংস্থার অন্যান্য সহকারী কর্মীরা।
“সামাজিক দায়বদ্ধতার কথা মাথায় রেখেই আরোগ্যের এই ধরনের সামাজিক কর্মসূচি”- দীপা দেববর্মা
পরিশেষে,সংস্থার কর্ণধার দীপা দেববর্মা রাজ্যবাসীকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতার কথা মাথায় রেখেই আরোগ্যের এই ধরনের সামাজিক কর্মসূচি। আগামী দিনেও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ধারাবাহিকভাবে এই ধরনের কর্মসূচি পালন করা হবে।