বুধবার সকালে মুখ্যমন্ত্রী নিজের বাসভবন থেকে নৌকায় করে অফিসে গিয়েছেন।জল বন্দী আগরতলায় নাজেহাল সাধারণ মানুষও।



।রাজধানীর বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শনে জেলা এসপি কিরণ কুমার।

মুখ্যমন্ত্রী তাঁর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করেন। এই পোস্টে তিনি দাবি করেন, ” গোমতী নদীর জল বিপদ সীমা অতিক্রম করছে।প্রশাসনকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।নদীর আশপাশে থাকা লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

।।বিজ্ঞাপন।।

ডেস্ক রিপোর্টার, ২১ আগস্ট।।
                      ভর ভাদ্রে বন্যায় প্লাবিত গোটা রাজ্য।আগরতলা সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় জল বন্দী মানুষ। বহু মানুষ আশ্রয় নিয়েছে শরণার্থী ক্যাম্পে। পুলিশ, এনডিআরএফ সহ বিভিন্ন উদ্ধারকারী দল কাজ করছে নিয়মিত। এখন পর্যন্ত আছড়ে পড়া বন্যায় মৃত্যু হয়েছে সাত জনের। নিখোঁজ দুইজন। এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডা: মানিক সাহা।

।।খোয়াই নদীর জলে প্লাবিত তেলিয়ামুড়া শহর।

বুধবার সকালে মুখ্যমন্ত্রী নিজের বাসভবন থেকে নৌকায় করে অফিসে গিয়েছেন।জল বন্দী আগরতলায় নাজেহাল সাধারণ মানুষও। মুখ্যমন্ত্রী নৌকায় দাঁড়িয়ে বলেন, গোটা রাজ্যে রেকর্ড সংখ্যক বৃষ্টি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দক্ষিণ জেলায় সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয়েছে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৩.৭৫ মিলি মিটার। এছাড়া রাজ্যের বাদবাকি জেলাগুলিতে গড়ে ২.৫০ মিলি মিটার।

।।রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিসংখ্যান।।

মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, অতিরিক্ত এনডিআরএফ বাহিনীর জন্য তিনি কথা বলেছেন দেশের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে অমিত শাহের সঙ্গে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীও গুরুত্ব সহকারে দেখছেন। এদিন বিকালে মুখ্যমন্ত্রী তাঁর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করেন। এই পোস্টে তিনি দাবি করেন, ” গোমতী নদীর জল বিপদ সীমা অতিক্রম করছে।প্রশাসনকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।নদীর আশপাশে থাকা লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

।।গোমতীর ভয়াল রূপ।।

গোমতীর জল বাড়ার ফলে ডম্বুরের দুইটি বাঁধ খুলে দেওয়া হয়েছে।

আরো খবর পড়ুন

https://janatarmashal.com/tripura-news-the-ruling-party-leaders-are-enjoying-the-benefits-of-refugees-without-being-refugees-so-much-moral-decline-of-leadership-tripura-gandachhara-refugee-janatar-mashal/

।।বিজ্ঞাপন।।

খবর অনুযায়ী, গোমতীর জল বাড়ার ফলে ডম্বুরের দুইটি বাঁধ খুলে দেওয়া হয়েছে।এর ফলে গোমতীর ভয়াল রূপ সামনে চলে এসেছে।একই। ভাবে খোয়াই নদীর জল স্তর বিপদ সীমা অতিক্রম করে চলছে।
           

।।বিজ্ঞাপন।।

খুলে দেওয়া হয়েছে একটি বাঁধ। সব মিলিয়ে বন্যায় প্লাবিত গোটা পার্বত্য ত্রিপুরা।প্রশাসন কাজ করছে নিয়মিত। বানভাসী মানুষ আশ্রয় নিয়েছে শরণার্থী ক্যাম্প গুলিতে। রাজ্যের সর্বত্র বন্যার ভয়াল রূপ এর আগে কখনও দেখা যায় নি বলে দাবি রাজ্যের মানুষের।
                   


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *