#Indo- Bangla #Border#al-qayda#nia#Janatar#Mashal
মামুন মিয়া থেকে মুনির খান। আব্দুল রহমান কাইয়ূম থেকে সগম আলী। আল কায়েদার জঙ্গি থেকে হুজি জঙ্গি এবং পাক গুপ্তচর সংস্থা আই এস আই এজেন্টরা বারবার ত্রিপুরাকে করিডোর হিসাবে ব্যবহার করেছে।

“আল কায়দার জঙ্গি আব্দুল রহমান কাইয়ূম আগরতলার লক্ষী নারায়ন বাড়ি রোডের ঠিকানার ভারতীয় নাগরিকত্বের সমস্ত কাগজ পত্র হাতিয়ে নিয়েছিলো।সঙ্গে অবশ্যই পাসপোর্ট। ২০০৭ সালে এই আব্দুল রহমান কাইয়ূম হায়দ্রাবাদ মক্কা মসজিদে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ছিলো। বিস্ফোরণের পর সে এসেছিল কলকাতায়।সেখানে লালবাজার থানার পুলিশ কাইয়ূমকে গ্রেফতার করেছিল।”
ডেস্ক রিপোর্টার, আগরতলা।।
ত্রিপুরাতে ফের আলকায়দার যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। গত ১১ নভেম্বর দেশের ছয় রাজ্যের সঙ্গে ত্রিপুরাতেও অভিযান চালিয়েছে এনআইএ। বিশ্ব ত্রাস জঙ্গী সংগঠন আল কায়েদার সঙ্গে যোগ সূত্র থাকার সন্দেহে সিপাহীজলার তিন জনকে প্রাথমিক ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।তবে ত্রিপুরাতে আন্তর্জাতিক জঙ্গিদের পদ চারণা নতুন নয়। এই সংক্রান্ত বহু তথ্য ইতিহাস হয়েছে।

রাজ্যের মাটিকে সেভ জোন হিসাবে ব্যবহার করে তারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নাশকতার ছক কষে ছিলো।
মামুন মিয়া থেকে মুনির খান। আব্দুল রহমান কাইয়ূম থেকে সগম আলী। আল কায়েদার জঙ্গি থেকে হুজি জঙ্গি এবং পাক গুপ্তচর সংস্থা আই এস আই এজেন্টরা বারবার ত্রিপুরাকে করিডোর হিসাবে ব্যবহার করেছে। এই সংক্রান্ত তথ্য রয়েছে রাজ্য পুলিশের কাছে। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশ হয়ে সীমান্ত ডিঙিয়ে প্রবেশ করেছিল ত্রিপুরায়। রাজ্যের মাটিকে সেভ জোন হিসাবে ব্যবহার করে তারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নাশকতার ছক কষে ছিলো।

আরো খবর পড়ুন
আল কায়দার জঙ্গি আব্দুল রহমান কাইয়ূম আগরতলার লক্ষী নারায়ন বাড়ি রোডের ঠিকানার ভারতীয় নাগরিকত্বের সমস্ত কাগজ পত্র হাতিয়ে নিয়েছিলো।সঙ্গে অবশ্যই পাসপোর্ট। ২০০৭ সালে এই আব্দুল রহমান কাইয়ূম হায়দ্রাবাদ মক্কা মসজিদে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ছিলো। বিস্ফোরণের পর সে এসেছিল কলকাতায়।সেখানে লালবাজার থানার পুলিশ কাইয়ূমকে গ্রেফতার করেছিল।

গোয়েন্দার জিজ্ঞাসাবাদে কাইয়ূম স্বীকার করেছিল ” “কিভাবে ত্রিপুরাকে করিডোর করে সে চালিয়েছিল সন্ত্রাস মূলক কার্যকলাপ।”
আল কায়েদার জঙ্গি সগম আলিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল নরসিংগড় ভাগলপুর সীমান্ত থেকে। সে একজন প্রতিবন্ধী সেজে এপার সীমান্তে এসেছিলো। ধৃত সগম আলি ছিল আল কায়েদার সুইসাইড স্কোয়াডের সদস্য।
আরো খবর পড়ুন
https://x.com/janatarmashal24/status/1854582289575166016?t=4dsyV6IRPdxwHbjDJH246A&s=19
“সগমের গলায় থাকা মস্ত বড় কবচ থেকে পুলিশ – গোয়েন্দা তার সন্ত্রাসী কার্যকলাপের সন্ধান পেয়েছিল। কবচের ভিতরে থাকা কাগজে আল কায়েদার বহু জঙ্গির ফোন নম্বর সহ আইএসআই – আধিকারিকদের সঙ্গে তার যোগাযোগের তথ্য পেয়েছিল পুলিশ।”
সোনামুড়া রাঙ্গা মাটিয়া সীমান্ত দিয়ে মুনির পা রেখেছিলো এপারে।

মুনির খান একজন আই এস আই এজেন্ট। সেও বাংলাদেশ থেকে এপারে প্রবেশ করেছিলো। সোনামুড়া রাঙ্গা মাটিয়া সীমান্ত দিয়ে মুনির পা রেখেছিলো এপারে। আর মামুন মিয়া সম্পর্কে ওয়াকিবহাল এই রাজ্যের মানুষ।অভিযোগ, হুজি জঙ্গি মামুন মিয়ার স্থানীয় অভিভাবক ছিলেন পূর্বতন বাম মন্ত্রিসভার প্রাক্তন মন্ত্রী সহিদ চৌধুরীর স্ত্রী। এই কারণেই মামুন কাণ্ডে সহিদ চৌধুরী চার বছর ছিলেন মন্ত্রিসভার বাইরে।

যুবকদের গতি বিধির উপর নজর রাখছে এনআইএ।
খবর অনুযায়ী, রাজ্যে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার রাডারে রয়েছে ছয় যুবক। তাদের মধ্যে দুইজনকে প্রাথমিক ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।বাদবাকিদের গতি বিধির উপর নজর রাখছে এনআইএ। যেকোনো সময় তাদেরকে তুলতে পারে জালে।