ডেস্ক রিপোর্টার, ৪ এপ্রিল।।
দেশের মেট্রোপলিটন সিটি কলকাতায় ঘোষিত পতিতালয় “সোনাগাছি”। তবে স্মার্ট সিটি আগরতলায় ঘোষিত পতিতালয় না থাকলেও অঘোষিত রেড লাইট জোনের সংখ্যা নেহাৎ কম নয়।ঘুরিয়ে বললে আগরতলা এখন মিনি যৌন পর্যটনের উৎকৃষ্ট স্থান। রাজধানীর বেশ কিছু অঞ্চল গকুলেই হয়ে উঠেছে রেড লাইট জোন। পুলিশ প্রশাসন দেখেও না দেখার ভান করছে।আবার রহস্য জনক কারণে রেড লাইট জোনের লোকজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিচ্ছে না।তাহলে পুলিশ প্রশাসন কি চাইছে শহরে গড়ে উঠুক যৌন পর্যটনের পরিকাঠামো?

সম্প্রতি রাতের আগরতলায় আইজিএম চৌমুহনীতে হদিস পাওয়া গিয়েছিল অঘোষিত রেড লাইট জোনের। স্থানীয়দের কথায়,দীর্ঘদিন ধরেই স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া ছাত্রীরা রাতেই আধারে ভিড় জমায় আইজিএমর মূল ফটকের বিপরীত দিকে রাস্তায়। এরা প্রত্যেকেই সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান। তবে অধিকাংশই এসেছে মফস্বল থেকে। তারা আগরতলা শহরে বাড়ি ভাড়া করে থাকে। আইজিএমর মূল ফটকের বিপরীতে দাঁড়িয়ে নেশা সেবক করার পাশাপাশি খদ্দেরদের জন্য ঝাঁপ খোলে বসে তারা। গত বছর খানেক ধরেই আইজিএম চৌমুহনীতে চলে আসছে যৌন ব্যবসা। অথচ এই রুট ধরেই নিয়মিত চলাচল করে পুলিশ।টহল দেয় আশপাশ এলাকায়। অথচ তারা আঁচই পায় নি।অবশেষে শেষ রাতে স্থানীয় যুবকদের সৌজন্যেই পুলিশ যুবতীদের আটক করতে সক্ষম হয়েছে।

একটা শক্তিশালী নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যৌন ব্যবসার এজেন্টারা গোটা শহরের আনাচে-কানাচে তাদের জাল বিস্তর করেছে।
তথ্য অনুযায়ী, একটা শক্তিশালী নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যৌন ব্যবসার এজেন্টারা গোটা শহরের আনাচে-কানাচে তাদের জাল বিস্তর করেছে। পুলিশ সহ সাধারন মানুষ এই অনাচারের বিরুদ্ধে রুখে না দাঁড়ালে আগামী দিনে আগরতলা শহরের পরিবেশ হয়ে উঠবে দুর্গন্ধময়। তখন অবশ্যই আর কিছু করার থাকবে না। আভিজাত্য জীবনযাপন করতে গিয়ে যুবতীরা নিজেদের আরো বেশী করে নিয়ে যাবে অনাচারের ঢেকিতে।
#Tripura#Agartala #Sex # Tourism#Red #Light# Area#JM
__________________________________________