#Agartala #Traffic police#motorbike#Janatar#Mashal

আগরতলা শহরে প্রতিদিন পুজোর বাজারে ট্রাফিক পুলিশ টার্গেট করছে দ্বি-চক্রী যানবাহন গুলিকে। সঙ্গে থানা পুলিশের অবস্থাও এক। শহরের রাজপথ থেকে শুরু করে অনাচে কানাচে ট্রাফিক ও পুলিশ দাঁড়িয়ে থাকে অসহায় যান মোটর বাইক আটক করার জন্য।


এই সমস্ত যানবাহন গুলিকে পুলিশ বা ট্রাফিক হলেও রাস্তায় দাঁড় করায় নি বা দেখে নি তাদের কাগজপত্র। তার মধ্যে কিছু   বিলাস-বহুল গাড়ি  রাস্তা ব্লক করে দাঁড়িয়ে থাকলেও ট্রাফিক পুলিশ নির্বোধের মতো ভূমিকা পালন করে।কিন্তু মোটর বাইক দেখলেই বীরত্ব দেখায় ট্রাফিক পুলিশের কর্তারা।

।।বিজ্ঞাপন।।

ডেস্ক রিপোর্টার, ৪অক্টোবর।।
                     পুজোর গন্ধে ম-ম করছে গোটা রাজ্য।বুধবার মহালয়ার সকাল থেকেই পুজোর সাজো সাজো রব। আগরতলার পুজো মন্ডপগুলি আছে শেষ তুলির টানের অপেক্ষায়। এই পরিস্থিতিতে প্রতিদিন প্রাণ উষ্ঠাগত  হয়ে উঠছে শহরের দ্বি-চক্রী যানগুলির। একই অবস্থা রাজ্যের বিভিন্ন মহকুমা ও জেলা গুলিতেও।
                 আগরতলা শহরে প্রতিদিন পুজোর বাজারে ট্রাফিক পুলিশ টার্গেট করছে দ্বি-চক্রী যানবাহন গুলিকে। সঙ্গে থানা পুলিশের অবস্থাও এক। শহরের রাজপথ থেকে শুরু করে অনাচে কানাচে ট্রাফিক ও পুলিশ দাঁড়িয়ে থাকে অসহায় যান মোটর বাইক আটক করার জন্য।বাইকের কাগজ পত্র থাকা সত্ত্বেও  হয়রানির শিকার হতে হয় চালকদের। পুজোর বাজারে এটা নিত্য দিনের ঘটনা। কিন্তু  ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারী অন্যান্য যানবাহন গুলি এড়িয়ে যায় পুলিশের নজর। এই সমস্ত যানবাহন গুলিকে পুলিশ বা ট্রাফিক হলেও রাস্তায় দাঁড় করায়নি বা দেখেনি তাদের কাগজপত্র। তার মধ্যে কিছু   বিলাস-বহুল গাড়ি  রাস্তা ব্লক করে দাঁড়িয়ে থাকলেও ট্রাফিক পুলিশ নির্বোধের মতো ভূমিকা পালন করে।কিন্তু মোটর বাইক দেখলেই বীরত্ব দেখায় ট্রাফিক পুলিশের কর্তারা।


আগরতলা শহরে নাগেরজলা,বটতলা হাওড়া মার্কেট, বটতলা মহাদেব মন্দির, প্যারাডাইস চৌমনি ফায়ার সার্ভিস চৌমুনী, কামান চৌমুহনি, মোটর স্ট্যান্ড, উত্তর গেট সহ বিভিন্ন জায়গাতে ট্রাফিক পুলিশ উৎ পেতে বসে থাকে। তারা পথ চলতি বাইক থামিয়ে  চেক করে কাগজ পত্র। বেনিয়ম হলেই সরাসরি আঘাত চালকের পকেটে। অর্থ ছাড়া যেনো কিছুই নেই। ধারাবাহিক ভাবে ফাইন করতে থাকে।


এতে অবশ্যই কাউর কোনো সমস্যা নেই।  নিয়ম অনুযায়ী কাজ করবে পুলিশ ও ট্র্যাফিক। কিন্তু হারে রাজধানীতে  দ্বিচক্রী যানের উপর ট্রাফিক অপরেশন করে, তার সিকি ভাগও দেখা যায় না অন্যান্য গাড়ি গুলির ক্ষেত্রে।

আরো খবর পড়ুন

https://janatarmashal.com/tripura-news-homeshikha-of-the-state-named-in-the-india-book-of-records/

কিন্তু ট্রাফিক অটো গুলির দিকে দুঃসাহস করেও তাকাই নি।

রাজধানীতে চলাচল করা বহু আটোগুলো প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রের সমস্যা আছে।কিন্তু ট্রাফিক অটো গুলির দিকে দুঃসাহস করেও তাকাই নি। আর তাদের কাগজ পত্র তো চেক করা দূর কথা। অথচ অটোগুলি প্রতিনিয়ত লংঘন করে থাকে ট্রাফিক আইন। বহন করে অতিরিক্ত যাত্রী। রাস্তায় চলাচল করা পার্সোনাল কার-র(কাগজপত্র হীন) গুলির দিকে তাকাতেই পারে নি ট্রাফিক। তাই সহজ -সরল মোটর বাইক গুলিকে ধরেই ট্রাফিক স্ফীত করতে নিজেদের সরকারি কোষাগার।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *