মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আগরতলা প্রেস ক্লাব “ত্রিপুরা প্রেস ক্লাব”  নয়। এটার নাম পরিবর্তন দরকার। মুখ্যমন্ত্রী কৌতুক করে বলেন, ” আজকাল কোনো কিছুর নাম পরিবর্তন করলেও আন্দোলন হয়। ” বাস্তব অর্থে তিনি ইঙ্গিত করেছিলেন, টাউন হলের নাম পরিবর্তন ইস্যুতে।

ডেস্ক রিপোর্টার, ২৫সেপ্টেম্বর।।
                     “রাজ্যের অন্যান্য মহকুমার প্রেস ক্লাবগুলির মতোই ” আগরতলা প্রেস ক্লাব”। পরিষ্কার ভাবে বললে এটা একটা নোডাল ক্লাব। এটাকে ত্রিপুরা প্রেস ক্লাব হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া যায় না।”- বক্তা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। বুধবার রাতে শহরে  একটি বিলাস বাহুল হোটেলে তথ্য দপ্তরের উদোগে সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে আয়োজিত মত বিনিময় সভায় তিনি একথা বলেছেন।
                     মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আগরতলা প্রেস ক্লাব “ত্রিপুরা প্রেস ক্লাব”  নয়। এটার নাম পরিবর্তন দরকার। মুখ্যমন্ত্রী কৌতুক করে বলেন, ” আজকাল কোনো কিছুর নাম পরিবর্তন করলেও আন্দোলন হয়। ” বাস্তব অর্থে তিনি ইঙ্গিত করেছিলেন, টাউন হলের নাম পরিবর্তন ইস্যুতে।


মুখ্যমন্ত্রী বিলক্ষণ জানেন, আনুষ্ঠানিক ভাবে আগরতলা প্রেস ক্লাবের নাম পরিবর্তন করলে কিছু ধান্দাবাজ(!) সম্পাদক – সাংবাদিক, চিত্র  সাংবাদিক রে রে করে উঠবেন।

মুখ্যমন্ত্রী বিলক্ষণ জানেন, আনুষ্ঠানিক ভাবে আগরতলা প্রেস ক্লাবের নাম পরিবর্তন করলে কিছু ধান্দাবাজ(!) সম্পাদক – সাংবাদিক, চিত্র সাংবাদিক রে রে করে উঠবেন। তারা বলবেন, ” এটা আগরতলা প্রেস ক্লাবের ঐতিহ্য  আঘাত”। এই জন্যই মুখ্যমন্ত্রী আগেই ইঙ্গিত করলেন। এবং বললেন আগরতলা প্রেস ক্লাবের নাম পরিবর্তন করলে, ধান্দাবাজদের মেকি আন্দোলনে কিছুই হবে না।


তারাই আগরতলা প্রেস ক্লাবের নাম পরিবর্তনের বিরোধিতা করে জিহাদি’র রূপ ধারণ করবে।

ডাঃ মানিক সাহা সত্যিই যদি মনে করেন আগরতলা প্রেস ক্লাবের নাম পরিবর্তন করে এটাকে ত্রিপুরা প্রেস ক্লাব করবেন, তাতে তিনি প্রচুর সমর্থন পাবেন। বলছেন রাজ্যের বড় অংশের সম্পাদক – সাংবাদিকরা। তবে অবশ্যই যারা আগরতলা প্রেস ক্লাবকে নিজেদের পৈত্রিক সম্পত্তি মনে করে চেটে – পুটে খেয়েছে, খাচ্ছে বা খাওয়ার পরিকল্পনা আছে তাদের তো গাত্র দহন হবেই। এটাই স্বাভাবিক। আর তারাই আগরতলা প্রেস ক্লাবের নাম পরিবর্তনের বিরোধিতা করে জিহাদি’র রূপ ধারণ করবে।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *