*অভিজিৎ ঘোষ *
*সম্পাদক,জনতার মশাল*
_______________________________

হাই-লাইট…
*পাহাড় জুড়ে চলছে তিপ্রামথার কমিশন বাণিজ্য।
* জনজাতিদের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন “রাজা” প্রদ্যুৎ।
* প্রদ্যুতের তিপ্রামথা দল একটি নরক গুলজার।
* পাহাড়ে বাঙালি ঠিকাদার ও কর্মচারীদের করছে জাতি বিদ্বেষী কটুক্তি।
* শান্তি সম্প্রীতি ও উন্নয়ন বিজেপির জয়ের অস্ত্র।

১. প্রশ্ন(জেএম): পাহাড় রাজনীতির সূচকে বিজেপির অবস্থান কোথায়?
উত্তর:(সাংসদ): এটা সত্যি এডিসি নির্বাচনের পর পাহাড়ে বিজেপি বেকায়দায় ছিলো। কিন্তু এখন পরিস্থিতির বদল ঘটেছে। মোহ ভঙ্গ হয়েছে তিপ্রামথার প্রতি।কারণ সাম্প্রদায়িক সুড়সুড়ি দিয়ে বেশি দিন রাজনীতি করা যায়।পাহাড়ের মানুষ তিপ্রামথার উদ্দেশ্য বুঝতে পেরেছে। তাছাড়া এডিসির ক্ষমতায় এসে মথা মানুষের জন্য কিছু করেনি। শুধু লুঠের রাজত্ব চালিয়েছে।অথচ পাহাড়ে কাজ করছে বিজেপি।সামাজিক ভাতা প্রদান,আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের সুবিধা, স্ব সহায়ক দলগুলিকে আর্থিক অনুদান, কৃষকদের আর্থিক অনুদান, টানা দুই বছর ধরে বিনা মূল্যে চাল,ঘরে ঘরে জল, রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন। সবই করেছে বিজেপি। প্রদ্যুৎ কিশোরের তিপ্রামথা উন্নয়ন তো করেনি বরং মানুষের কাছ চাঁদা আদায় করছে। বাঙালি ঠিকাদাররা পাহাড়ে কাজ করতে রাজী হচ্ছেন না। চাঁদার ভয়ে। উপরন্তু সঙ্গে জাতি বিদ্বেষী নানা কটুক্তিও শুনতে হয় ঠিকাদারদের। একই অবস্থা পাহাড়ে বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত বাঙালি সরকারি কর্মচারীদেরও। তাহলে তিপ্রামথার সুপ্রিমো প্রদ্যুৎ কিশোর দেববর্মন কোন উন্নয়নের কথা বলছেন ? কারণ সরকারি কর্মচারী,শিক্ষক, ঠিকাদার তাদের কোন জাত হয় না। অথচ মথা নেতৃত্ব পাহাড়কে বিষিয়ে তুলতে প্রতি মুহূর্তে নানান কারসাজি করছে।
২.প্রশ্ন(জেএম): তিপ্রামথার রাজনৈতিক দাবি গ্রেটার তিপ্রাল্যান্ড নিয়ে আপনার মন্তব্য কি?
উত্তর( সাংসদ): একেবারেই হাস্যকর। প্রদ্যুৎ কিশোরের এই দাবি কোনোদিন বাস্তবায়িত হবে না।প্রদ্যুৎ কিশোর বলেছিলেন, এডিসি নির্বাচনের রেজাল্ট ঘোষণার পর দিন তিনি এডিসিতে গ্রেটার তিপ্রা ল্যান্ডের বিল আনবেন।কিন্তু কোথায়?এখন প্রদ্যুৎ বলছেন, সংবিধান অনুযায়ী এডিসি গ্রেটার তিপ্রাল্যান্ডের আনতে পারবে না।প্রদ্যুৎ নিজেকে রাজা বলে দাবি করে থাকেন। তাহলে তো বুঝা যায়,রাজার জবানের কোনো মূল্য নেই।

৩. প্রশ্ন(জেএম):তিপ্রামথা এডিসি প্রশাসন কেমন চলছে মনে করেন?
উত্তর (সাংসদ): পুরোপুরি দুর্নীতি গ্রাস করেছে এডিসি প্রশাসনকে। তারা সংবিধান মানে না। রাজ্য সরকারের দেওয়া টাকার কোনো এডিট করে নি এডিসি। এই দুর্নীতির কারণে দেশের এডিটর জেনারেল রাজ্যপালকে চিঠি দিয়েছেন। রাজ্যপালের পক্ষ পাল্টা চিঠি দিয়ে এডিসি প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রদ্যুতের এডিসি চিঠির কোনও উত্তর দেয়নি।কারণ এডিসি প্রশাসন জানে তারা দুর্নীতির অক্টোপাসে জড়িত। এডিসির রন্ধে রন্ধে এখন দুর্নীতি ছেয়ে গেছে। অর্থাৎ এডিসিতে চলছে একটা দুর্নীতিবাজ সরকার।
৪.প্রশ্ন(জেএম): পাহাড়ে বিজেপির প্রতিদ্বন্দ্বী কে? মথা না বাম?
উত্তর (সাংসদ): এডিসির কোথায় ও কোথায় তিপ্রামথা। আবার কোথায় সিপিআইএম। সদর সহ গোটা পশ্চিম জেলা ও খোয়াইয়ে তিপ্রামথা। দক্ষিণ ও গোমতী জেলাতে সিপিআইএম।

(বিজ্ঞাপন)

৫. প্রশ্ন (জেএম):২৩র নির্বাচনে পাহাড়ে বিজেপি কতটা আসন পেতে পারে?
উত্তর (সাংসদ): নিশ্চিত ভাবে ১২টি আসন দখল করবে বিজেপি।এমনকি ভোটের যোগ – বিয়োগের অঙ্কে আরো ২টি বেড়ে মোট ১৪টি হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
৬.প্রশ্ন(জেএম): বিজেপিকে কেন ভোট দেবে পাহাড়ের মানুষ?
উত্তর (সাংসদ): যথেষ্ট কারণ রয়েছে।রাজ্যের বাম সরকার গিরিবাসীদের টানা ২৫বছরে ৩৫হাজার ঘর প্রদান করেছিলো।আর নরেন্দ্র মোদীর সরকার রেকর্ড করেছে।একদিনে ১লক্ষ ৭৪হাজার ঘর প্রদান করেছে।পাহাড়ের মানুষ এর সুবিধা পেয়েছে। জল শক্তি মিশনের মাধ্যমে “হর ঘর জল” প্রকল্পের সঠিক বাস্তবায়ন হয়েছে পাহাড়ে।মানুষের রান্না ঘরে পৌঁছে গেছে জল।২২- র ডিসেম্বর পর্যন্ত লক্ষ্য মাত্রা। জল শক্তি মিশন প্রকল্পে জাতীয় গড়ের চেয়ে ত্রিপুরা এগিয়ে রয়েছে। জাতীয় গড় ৫২শতাংশ। খোয়াই জেলাতে জল জীবন মিশন প্রকল্পের সাফল্য ৭৫ শতাংশ। এবং রাজ্যের সাফল্যের গড় ৫৩শতাংশ। এতো দিন জাতীয় সড়ক ছিলো একটি।এখন জাতীয় সড়কের সংখ্যা কয়টি? তা মানুষ জানে।
শিক্ষা থেকে স্বাস্থ্য সবেতেই উন্নয়ন। বিদ্যাজ্যোতি প্রকল্প, একালব্য স্কুল শিক্ষা ক্ষেত্রে দারুন পদক্ষেপ। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রেই উন্নয়ন হয়েছে। এখন জিবিতে জটিল রোগের অস্ত্রোপচার হচ্ছে। আগরতলাতে হবে ডেন্টাল মেডিক্যাল কলেজ। তার জন্য কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্যের আলোচনা চলছে। ধালাইয়ে হবে মেডিক্যাল কলেজ। কচুছড়াতে মেডিক্যাল জন্য জমি অধিগ্রহণ করে রাজ্য। ভারত বর্ষের মধ্যে অন্যতম ক্যান্সার হাসপাতাল এখন ত্রিপুরায়।কৃষি,পর্যটন ক্ষেত্রগুলি উন্নয়ন হয়েছে। রাজ্য সরকার মহিলাদের জন্য ৩৩শতাংশ সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করেছে।উন্নয়ন হয়েছে রেলপথ,সড়ক পথ ও আকাশ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার।
৭ প্রশ্ন (জেএম): পাহাড়ে বিরোধী শক্তি বধে বিজেপির অস্ত্র কি ?
উত্তর (সাংসদ): শান্তি সম্প্রীতিকে সামনে রেখে সংগঠন শক্তিশালী করা। বুথ বিজয় অভিযান।জনজাতি গ্রাম অভিযান এই সব কর্মসূচির মাধ্যমে সংগঠন ও মানুষকে একসূত্রে গাঁথা। টানা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাহাড়ে কাজ করবে বিজেপি। এরপর করা হবে কাজের মূল্যায়ন। মূল কথা নির্বাচনে ৬০ এ ৬০ লক্ষ্য মাত্রাকে সামনে রেখে কাজ করছে বিজেপি। দলের টানা সাংগঠনিক কাজকর্মে ব্যাক ফুটে চলে যাবে বিরোধীরা। মানুষ আসবে বিজেপির ছত্রছায়ায়।

(বিজ্ঞাপন)
৮.(প্রশ্ন): তিপ্রামথা ও বিজেপির জোটের সম্ভাবনা কতটা?যদি হয় কি সর্ত্বে?
উত্তর (সাংসদ); এই মুহূর্তে তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই।কারণ বিজেপি একাই ১২ থেকে ১৪টি আসন দখল করার ক্ষমতা রাখে। পাহাড়ে সংগঠনকে আরোও শক্তিশালী করতে নিরলস ভাবে কাজ করছেন বিজেপি নেতৃত্ব। যদি জোটের তেমন প্রয়োজন হয়,সেটা দেখবেন দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
৯.প্রশ্ন (জেএম): পূর্ব ত্রিপুরা লোকসভা আসন থেকে বিধানসভায় কয়টি আসন পাবে বিজেপি?
উত্তর (সাংসদ): উত্তর ত্রিপুরা, ঊনকোটি, ধলাই, দক্ষিণ ও গোমতী জেলার একাংশে ভোট খুব ভালো ফলাফল করবে বিজেপি। খোয়াই জেলায় কিছুটা দুর্বলতা আছে। সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ চলছে। পুর্ব ত্রিপুরা লোকসভা ক্ষেত্র থেকে বিজেপি বিধানসভা জয়ের পূর্ণাঙ্গ রসদ পেয়ে যাবে।
১০.প্রশ্ন(জেএম): ১৮ তে জনজাতিদের উন্নয়নের জন্য মডারলিটি কমিটি গঠিত হয়েছিল বিজেপি-আইপিফটি মধ্যে।এই কমিটি অনুযায়ী জনজাতিদের উন্নয়ন কতটা হয়েছে?
উত্তর (সাংসদ): আইপিএফটি নিঃশেষ।এখন অস্তিত্বও টিকিয়ে রাখার লড়াই। তবে বিজেপি নিশ্চিত ভাবে রাজ্যের জনজাতিদের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে কাজ করেছে।কোনো রকমের খামতি রাখে নি। জনজাতি উন্নয়নে ১৩০০কোটি টাকার প্রকল্প ঘোষণা। রিয়াং শরণার্থীদের পুনর্বাসন,সমাজপতিদের মাসিক ভাতা।জল,রাস্তাঘাট, স্বাস্থ্য সব ক্ষেত্রে বিজেপি উন্নয়নের স্বার্থে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।

১১.প্রশ্ন(জে এম):বিজেপি কেন আইপিএফটির বিধায়কদের ধরে রাখতে পারেনি?
উত্তর (সাংসদ): মানুষ যখন নিজেদের ভুল বুঝবে তখন তারা সঠিক পথেই ফিরে আসবে। কারণ তিপ্রামথাতে কিছুই নেই। আছে শুধু নরক। কয়েকদিন পর আইপিএফটি বিধায়করা বুঝতে পারবেন স্বর্গ কোথায়? তিপ্রামথার নিচু স্তরের কর্মীরা প্রদেশ নেতৃত্বের কন্ট্রোলের বাইরে। দলে নেই জেলা কমিটি, মহকুমা কমিটি এবং রাজ্য কমিটি অথৈবচ।কারণ দল ভেঙ্গে যাওয়ার ভয়ে কমিটি গঠন করে না।
১২ প্রশ্ন (জেএম):মথা কতটা আসন পেতে পারে। প্রদ্যুৎ বলেছে পাহাড়ে ২০ এ ২০। সঙ্গে ৩৫টি।তাতে তো বিজেপির সমস্যা বাড়বে!
উত্তর (সাংসদ): না,না। রাজা তো জুমিয়াদের মনের কথা জানেন না। তিনি রাজ প্রাসাদে বসে দিবা স্বপ্ন দেখেন। জুমিয়ারা স্বপ্ন দেখেন টং ঘরে বসে। তিনি শিলংয়ে যান। বিদেশে যান। কর্পোরেট কায়দায় রাজনীতি করেন। তাই মুখে যা আসে, তাই বলে দেন। “আমি জুমিয়ার পুত্র। জুমিয়াদের মনের কথা জানি। জুমিয়ারা প্রদ্যুৎ কিশোরের হাক ডাককে কোনো গুরুত্ব দেয় না।তাদের লাগে সুযোগ সুবিধা।যা দিচ্ছে বিজেপি।পাহাড়ের জুমিয়ারা বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য স্থির করে নিয়েছে”। প্রদ্যুৎ কিশোর অন্যায় ভাবে রাজার নাম ব্যবহার করে রাজনীতি করছেন।রাজার তকমা বাদ দিয়ে একজন সাধারণ জুমিয়ার পরিচিতি দিয়ে রাজনীতি করে দেখাক।
মহারাজা বীরবিক্রম কিশোর মানিক্য, মহারানী কাঞ্চন প্রভাদেবী উদার নীতি নিয়ে রাজ্যের মানুষের জন্য কাজ করেছিলেন। কিন্তু প্রদ্যুৎ হাঁটছেন উল্টো পথে। তার স্বপ্ন কখনো।ত্রিপুরাতে বাস্তবায়িত হবে না।এই রাজ্যে জনজাতি – বাঙালি একে অপরের পরিপূরক। প্রদ্যুৎ কিশোর নিজে ককবরক জানেন না।তিনি কিভাবে জুমিয়াদের মনের কথা জানবেন? রাজ্যের জনজাতিদের “কাস্টামারি ল” সম্পর্কে তার কোনো নুন্যতম ধারণা নেই। আবার তিনি জনজাতিদের নিয়ে স্বার্থন্বেষী রাজনীতি করছেন।

১৩.প্রশ্ন(জেএম): অসংরক্ষিত যে সমস্ত আসনে জনজাতি ভোট ফ্যাক্টর,সেখানে বিজেপি কি কৌশল নিয়েছে।
উত্তর (সাংসদ): জনজাতি মোর্চার সংগঠনের মাধ্যমে দলের মূল স্রোতের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা।দলের প্রত্যেক স্তরের নেতৃত্বকে সমানভাবে গুরুত্ব দেওয়া। মানুষের সমস্যা সমাধানে এগিয়ে যাওয়া। সরকারি সুযোগ সুবিধা ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া। এবং উন্নয়নের পরিসংখ্যান মানুষের কাছে তুলে ধরা।তাহলেই ভোট বাজারে বেকাবু হয়ে যাবে এডিসির শাসক দল তিপ্রামথা।
১৪প্রশ্ন(জেএম): বিজেপি বলেছে দলের জনজাতি মুখ আপনি। বিরোধীদের উদ্দেশ্যের আপনার কি বার্তা থাকবে।?
উত্তর (সাংসদ): এটা ভুল। আমি বিজেপির জনজাতি মুখ না।দলের মধ্যে আছেন জনজাতি মোর্চার নেতৃত্ব।আছেন ১০জন জনজাতি বিধায়ক, ১১জন এমডিসি। আমরা সবাই একজোটে কাজ করছি।এখানে প্রত্যেকেই দলের মুখ। এটা দলের জন্য ভয়ঙ্কর। যেমন প্রদ্যুৎ মথার একমাত্র মুখ।তিনি সরলে মথাকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।বিজেপিতে রয়েছেন প্রদেশ সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য, মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা, উপমুখ্যমন্ত্রী জিষ্ণু দেববর্মন উপজাতি কল্যাণ মন্ত্রী রামপদ জমাতিয়া সহ রাজ্য কমিটির নেতৃত্ব।সবাই মিলেই কাজ করছি আমরা।

১৫. প্রশ্ন (জেএম): তিপ্রা মথার নেতা অনিমেষ দেববর্মা বলেছেন, “পাহাড়ী – বাঙালি ভাই ভাই, তারে দেখলে কাইট্যালা লাইস।” দলের নেতারা বলছে সমতলে আঘাত করলে পুরো পাহাড় নেবো কেড়ে? মথা নেতৃত্বের এধরনের উত্তেজিত বক্তব্য সম্পর্কে কি বলবেন আপনি?
উত্তর (সাংসদ): অনিমেষ দেববর্মা এডিসির ডেপুটি সিইএম। সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে অনিমেষের এই ধরনের বক্তব্য কোনোভাবেই মানা যায় না। নেই নিন্দার ভাষা। বাস্তবে এ ধরনের উত্তেজনা কর ভাষণ দিয়ে মথা পাহাড়ে জনজাতিদের মন জয় করতে পারবে না।অনিমেষ বলেছেন,”তার পিজি বন্ধু হতে পারে, কিন্তু ভাই নয়।” তার এই ধরনের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা করছি। তাছাড়া ত্রিপুরার মিশ্র সংস্কৃতির বসবাসকারী মানুষের মধ্যে অনিমেষের এ ধরনের বক্তব্য “অচল মুদ্রার” মতো।