ডেস্ক রিপোর্টার,৬ মে।।
      দূর্গা প্রসন্ন হত্যা মামলায় জড়িতদের সন্ধানে দ্বিতীয় দফায় কলকাতায় পাড়ি দেবে রাজ্য পুলিশের  আরোও একটি বিশেষ টিম। নেতৃত্বে একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।  তাদের টার্গেটে অমিত ঘোষ। পুলিশের বিশেষ টিম  হানা দেবে অমিত ঘোষের কলকাতাস্থিত বাগুইহাটি ফ্ল্যাটে ।অভিযান চালাবে রাজু বর্মনের সম্ভাব্য কিছু ঠেকেও।খবর রাজ্য পুলিশের সদর দপ্তর সূত্রের। তবে ইতিমধ্যে প্রথম দফায় কলকাতায় পাড়ি দেওয়া রাজ্য পুলিশের টিম গ্রেফতার করেছে বীরচক্র ঘোষ নামে এক যুবককে। তাকে রবিবার কলকাতার কৈখালি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।সোমবার নিয়ে আসা হবে রাজ্যে।


প্রদ্যুৎ ধর চৌধুরী ও ধৃত সুস্মিতা সরকারকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং সুস্মিতার ফোন রেকর্ড, ম্যাসেজ থেকে পুলিশ নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে এই ঘটনার পেছনে মূল মাষ্টার মাইন্ড রাজু বর্মন। তার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে অমিত ঘোষ, বিমান দাস, দেবব্রত বর্মন,রাকেশ বর্মনরা। তারাই সম্মিলিত ভাবে গোটা হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা সাজিয়ে ছিলো। তদন্তকারী পুলিশ ইতিমধ্যেই রাজু বর্মনের রাধানগর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ছিলো।কিন্তু রাজুর অট্টালিকা সমেত বাড়িতে ঝুলছে তালা। রাজুর ঊষা বাজার বাড়িতেই নেই তার পরিবারের লোকজন। তারা সবাই ঘটনার আগেই চলে গিয়েছে নিরাপদ ডেরায়। আগরতলা সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা রাজু – বিমানদের সম্ভাব্য ঠেক গুলিতে পুলিশ ধারাবাহিক ভাবে অভিযান চালিয়েছে।কিন্তু কোথাও নেই তারা।


ঘটনার পর পরই তারা কিভাবে রাজ্যন্তরী হয়েছে? নাকি আগেই নিরাপদ জায়গাতে অবস্থান করে ভাড়াটে লোকদের দিয়ে মিশন সফল করেছে? এই বিষয়টি সম্পর্কে এখনোও স্পষ্ট নয় পুলিশ। পুলিশ সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে তদন্তকারী পুলিশ গত ৩০ মে ও তার দুইদিন আগের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করেছে আগরতলা বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে। পুলিশ এই সমস্ত ভিডিও ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে দেখবে রাজু – বিমানরা এই সময়ে “বিমানে” করে বহিঃ রাজ্যে গিয়েছে কিনা। বা এই সময়ে অমিত ঘোষ রাজ্যে এসেছিল কিনা। সমস্ত তথ্য এককাট্টা করে ত্রিপুরা পুলিশের একটি দল পাড়ি দেবে কলকাতায়। তাছাড়া এই ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততা আছে এমন কয়েকজনের সন্দেহ ভজন লোকজনের গতি বিধির উপরও নজর রাখছে পুলিশ।


ঘটনার পর পরই তারা কিভাবে রাজ্যন্তরী হয়েছে? নাকি আগেই নিরাপদ জায়গাতে অবস্থান করে ভাড়াটে লোকদের দিয়ে মিশন সফল করেছে? এই বিষয়টি সম্পর্কে এখনোও স্পষ্ট নয় পুলিশ। পুলিশ সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে তদন্তকারী পুলিশ গত ৩০ মে ও তার দুইদিন আগের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করেছে আগরতলা বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে। পুলিশ এই সমস্ত ভিডিও ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে দেখবে রাজু – বিমানরা এই সময়ে “বিমানে” করে বহিঃ রাজ্যে গিয়েছে কিনা। বা এই সময়ে অমিত ঘোষ রাজ্যে এসেছিল কিনা। সমস্ত তথ্য এককাট্টা করে ত্রিপুরা পুলিশের একটি দল পাড়ি দেবে কলকাতায়। তাছাড়া এই ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততা আছে এমন কয়েকজনের সন্দেহ ভজন লোকজনের গতি বিধির উপরও নজর রাখছে পুলিশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *