ডেস্ক রিপোর্টার, ২৯ডিসেম্বর।।
           ফের রাজ্যে এনআইএ’র হানা। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এনআইএ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গাতে অভিযান চালায়।গ্রেফতার করে বেশ কয়েকজনকে। এখন পর্যন্ত এনআইএ ও রাজ্য পুলিশের পক্ষ থেকে তিনজনকে গ্রেফতারের খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।তাদের মধ্যে দুইজন দক্ষিন জেলার সাব্রুম ও সিপাহীজলা জেলার সোনামুড়া থেকে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই মানব পাচারের অভিযোগ রয়েছে।


পুলিশের খবর অনুযায়ী, এনআইএ প্রথম দফাওয়ারী অভিযান চালায় সাব্রুম থানার  আইলয়ামারা এলাকার। এই এলাকার বাসিন্দা রসিক ত্রিপুরার ছেলে সুমন ত্রিপুরাকে (৩০) এনআইএ জালে তুলে।এরপরই বৈষ্ণবপুর এলাকার বাসিন্দার কাংফ্রু মগকে (৩৮) গ্রেফতার করে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। মিশন সাব্রুমের পর এনআইএ অভিযান চালায় সিপাহীজলা জেলার সোনামুড়া থানার দাওধারানীতে।এই গ্রামের বাসিন্দা সুলেমান মিঞার ছেলে ফারুক হোসেনকে গ্রেফতার করে। এরপর এনআইএ ধারাবাহিক ভাবে রাজ্যের আরোও কয়েকটি জায়গাতে ধারাবাহিক ভাবে অভিযান চলায়। এবং গ্রেফতার করে মানব পাচারের সঙ্গে জড়িত লোকজনকে।


প্রসঙ্গত, গত ৮ নভেম্বর গভীর রাতে রাজ্য পুলিশকে ঘুমে রেখে আন্তর্জাতিক মানব পাচারকারীদের আতুর ঘরে হানা দেয় ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি। প্রথম দফায় এনআইএ রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে মটো ২৫জনকে গ্রেফতার করেছিলো। চার জনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দিয়েছিল এনআইএ। বাদবাকী ২১জনকে নিয়ে এনআইএ পাড়ি দিয়েছিলো গুয়াহাটিতে। তার মধ্যে অধিকাংশ ছিলো সিপাহীজলা ও দক্ষিন জেলার।


প্রসঙ্গত, গত ৮ নভেম্বর গভীর রাতে রাজ্য পুলিশকে ঘুমে রেখে আন্তর্জাতিক মানব পাচারকারীদের আতুর ঘরে হানা দেয় ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি। প্রথম দফায় এনআইএ রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে মটো ২৫জনকে গ্রেফতার করেছিলো। চার জনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দিয়েছিল এনআইএ। বাদবাকী ২১জনকে নিয়ে এনআইএ পাড়ি দিয়েছিলো গুয়াহাটিতে। তার মধ্যে অধিকাংশ ছিলো সিপাহীজলা ও দক্ষিন জেলার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *