ডেস্ক রিপোর্টার, আগরতলা।।
             বাঙালির প্রধান উৎসব দূর্গা পূজা। কিন্তু পার্বত্য ত্রিপুরায় শারদ উৎসব সর্বজনীন। জাতি – জনজাতি, হিন্দু – মুসলিম,  বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সমস্ত সম্প্রদায়ের মানুষের মিলন মেলা হয়ে উঠে শারদ উৎসব।

সিঙ্গী ছড়াতে বৃদ্ধ মায়ের হাতে পুজোর উপহার তুলে দিচ্ছেন অমিত।

শারদ উৎসবে নতুন বস্ত্র পরিধান করার রেওয়াজ রয়েছে বাঙালিদের মধ্যে। তবে পার্বত্য ত্রিপুরায় শুধু বাঙালি নয়, অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষও দূর্গা উৎসবে নতুন বস্ত্র পরিধান করেন।  সমাজের দুঃস্থ মানুষদের পক্ষে উৎসব মরশুম নতুন বস্ত্র কেনা  সম্ভব হয় না কখনো কখনো। তবে তাদের পাশে দাড়ান সমাজের সহৃদয় ব্যক্তিগণ,অনেক ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সংস্থা।

বাঁশবেরে জনজাতি মায়েদের হাতে অমিতের পুজোর উপহার।

এবারের শারদ উৎসবে খোয়াই ছিলো অমিতময়।সমাজসেবী অমিত রক্ষিত খোয়াইয়ের বিভিন্ন জায়গাতে  বস্ত্র দান করেছেন। দুঃস্থ মানুষকে উৎসবে আর্থিক ভাবেও সাহায্য করেছেন। শারদ উৎসবের বেশ কিছুদিন আগে থেকে খোয়াইয়ের জাতি- জনজাতি অঞ্চলগুলিতে গরীব দুঃস্থ মানুষের মধ্যে বস্ত্র বিতরণ করেছেন। পুজোর প্রাকলগ্নেও দুই হাত ভরে মানুষকে সাহায্য করেছেন অমিত রক্ষিত।

খোয়াই বাগান বাজারেও বস্ত্র দানে অমিত।

খোয়াইয়ের সিঙ্গী ছড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার মায়েদের হাতে পূজার উপহার স্বরূপ নতুন শাড়ি তুলে দিয়েছেন সমাজসেবী অমিত। বাগান বাজার, ধলা বিল সহ বিভিন্ন অঞ্চলের গরীব মানুষকে পূজার উপহার দিয়েছেন তিনি।শুধু তাই নয়, উৎসব মরশুমে অমিত দাড়িয়েছেন জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের পাশেও। খোয়াইয়ের প্রত্যন্ত অঞ্চল বাঁশবের এলাকার জনজাতি মেয়েদেরও দুই হাত ভরে সাহায্য করেছেন রাজ্য বিজেপির সহ সভাপতি তথা সমাজসেবী অমিত রক্ষিত। খোয়াইয়ের সাধারন মানুষ অমিত রক্ষিতের এই সামাজিক কার্যকলাপের ভুয়সী প্রশংসা করেছে। শুধু উৎসব বলে নয়, অমিত বরাবর মানুষের দুর্দিনে পাশের দাড়ান। এবং সমস্যা সমাধান করেন। অমিত রক্ষিতের এই অকৃতদার মানসিকতা সর্বজন বিদিত।
      

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *