“একটি ভারতীয় জাতীয় পতাকা টয়লেটের কমোটে রেখে তাতে গণ হারে মূত্র ত্যাগ করছে বাংলাদেশী জিহাদীরা। এই ছবি ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।”

।।কমোটে ভারতীয় জাতীয় পতাকা।।

বাংলাদেশের জিহাদিরা এই ভিডিও ছড়িয়ে দিয়েছে সমস্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। তারা ভারতীয় জাতীয় পতাকায় মূত্র ত্যাগ করে। এবং কমোটে ফ্লেশ দিয়ে বুঝিয়ে দিতে চাইছে ভারতকে গুঁড়িয়ে ফেলবে। তার আগে ঢাকার রাজপথে মিছিল করে ভারতকে গুঁড়িয়ে দাও, ভেঙ্গে দাও স্লোগান তুলে ছিলো।

ডেস্ক রিপোর্টার,২৭অগাষ্ট।।
                 ত্রিপুরা ব্যস্ত বন্যা পরিস্থিতি সামাল দিতে। সঙ্গে কলকাতার আর জি করের প্রতিবাদের ঢেউ।  বাংলা চাইছে আর জি কর কাণ্ডকে হাতিয়ার করে মমতাকে গদি থেকে নামিয়ে দিতে। ছাত্রিশগড়ে বাম উগ্রবাদীদের শেষ প্রহরের ঘোষণা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। দেশের বাদবাকি প্রতিটি প্রদেশ ব্যাস্ত নিজেদের সমস্যা সমাধান করতে। আর বাংলাদেশে চলছে ভারতীয় জাতীয় পতাকার অবমাননা। তাও আবার জাতীয় পতাকায় মূত্র ত্যাগ করে।বাংলাদেশ কোথায় পেলো এতো আস্পর্ধা?

।।বিজ্ঞাপন।।

একটি ভারতীয় জাতীয় পতাকা টয়লেটের কমোটে রেখে তাতে গণ হারে মূত্র ত্যাগ করছে বাংলাদেশী জিহাদীরা। এই ছবি ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সম্প্রতি বাংলাদেশে গণ অভ্যুত্থানের পর পতন ঘটে শেখ হাসিনা সরকারের। হাসিনা দেশ ত্যাগ করে চলে আসেন ভারতে।এরপর থেকেই বাংলাদেশে মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে ভারত বিদ্বেষী শক্তি।

কি চাইছে বাংলাদেশের জনগণ?

বাংলাদেশ ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন গুলি প্রকাশ্যে রাস্তায় নেমে ভারত বিরোধী বীজ বপন করছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা ভারতকে কটাক্ষ করে মন্তব্য করছেন সম্প্রতি ত্রিপুরার বন্যা নিয়েও নানান ভাবে দোষারোপ করছে ভারতকে। তাতে বাংলাদেশী জিহাদদের সর্ব শেষ সংযোজন ভারতীয় জাতীয় পতাকায় মূত্র ত্যাগ।

।।বিজ্ঞাপন।।

ভারত সম্পর্কে জঙ্গিরা বিদ্বেষের  বীজ বপন করলেও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মোঃ ইউনূস মুখে কুলুপ এঁটে রেখেছেন।

।।মো: ইউনূস।।

বাংলাদেশের জিহাদিরা এই ভিডিও ছড়িয়ে দিয়েছে সমস্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। তারা ভারতীয় জাতীয় পতাকায় মূত্র ত্যাগ করে। এবং কমোটে ফ্লেশ দিয়ে বুঝিয়ে দিতে চাইছে ভারতকে গুঁড়িয়ে ফেলবে। তার আগে ঢাকার রাজপথে মিছিল করে ভারতকে গুঁড়িয়ে দাও, ভেঙ্গে দাও স্লোগান তুলে ছিলো। ভারত সম্পর্কে জঙ্গিরা বিদ্বেষের  বীজ বপন করলেও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মোঃ ইউনূস মুখে কুলুপ এঁটে রেখেছেন। তবে  ইউনূস নিজেই ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের সেভেন সিস্টার্সকে উড়িয়ে দেওয়ার হুঙ্কার দিয়েছিলেন।আসলে ছোট মুখে অনেক বড় কথা। হয় তো বা ইউনূস ভাবেন নি তিনি কি বলেছেন? তার প্রতিফলন অবশ্যই দেখা গিয়েছে সেভেন সিস্টারের এক সিস্টার “ত্রিপুরার” বন্যায় কুপোকাত বাংলাদেশ। তারপরও বাংলাদেশের শিক্ষা হয় নি।তারা বড় বড় ঢেকুর তুলছে।

।।বন্যা বিপর্যস্ত বাংলাদেশ।।

সেভেন সিস্টারের এক সিস্টার “ত্রিপুরার” বন্যায় কুপোকাত বাংলাদেশ। তারপরও বাংলাদেশের শিক্ষা হয় নি।তারা বড় বড় ঢেকুর তুলছে।

আরো খবর পড়ুন

https://janatarmashal.com/tripura-news-for-breaking-kali-idol-and-shiva-linga-tripura-news

তথ্য অনুযায়ী ওপার সীমান্তের খবর, বাংলাদেশের একটি ভারত বিরোধী শক্তি পরিকল্পিত ভাবে ভারতের জাতীয় পতাকায় মূত্র ত্যাগ করে। এটা নিঃসন্দেহে ভারতীয়দের অপমান। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এই দৃশ্য দেখে ফুঁসছে ভারতীয়রা।ভারতের বিদেশ মন্ত্রক সংগ্রহ করেছে এই সংক্রান্ত তথ্য।

।।বিজ্ঞাপন।।

তবে এটা বাস্তব, বাংলাদেশ ভারতের ধর্যের সীমা অতিক্রম করলে চেয়ে থাকবে না নয়া দিল্লি।বাংলাদেশকে কিভাবে শিক্ষা দিতে হয়? এটা অবশ্যই ভালো করেই জানে দিল্লির মসনদে বসে থাকা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও তাঁর পারিষদ বর্গরা।
                

।।পদ্মা নদী ও ইলিশ।।

ভারতীয়রা দাবী তুলছে, এই মুহূর্তে বাংলাদেশের পদ্মার ইলিশ বয়কট করা উচিত। তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশ প্রতিবছর ভারতে পদ্মার ইলিশ রপ্তানি করে প্রচুর টাকা উপার্জন করে। ভারতের ত্রিপুরা, পশ্চিমবাংলা ,অসাম সহ বিভিন্ন অঞ্চলে চড়া দামে বিক্রি হয় পদ্মার ইলিশ।

।।বিজ্ঞাপন।।

ভারতের সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের লোকজন তাদের ভাতের পাত থেকে পদ্মার ইলিশ সরিয়ে নিলেই জঙ্গি দেশ বাংলাদেশের জিহ্ববা বেরিয়ে আসবে। তাছাড়া বাংলাদেশের সিমেন্ট, বিভিন্ন প্লাস্টিক কোম্পানির জিনিস পত্র, প্রাণ কোম্পানির সমস্ত খাওয়ার জিনিসের প্যকেট বয়কট করলেই ভেঙ্গে যাবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড।তখন কমে যাবে বাংলাদেশীদের টেমটেমি।প্রকাশ্যে একথা বলছেন ভারতীয় লোকজন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনি কি মিস করেছেন