নিজেদের বাণিজ্যের গন্ডির মধ্যে আবদ্ধ না রেখে বানভাসিদের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছেন “গৌরীশংকর বস্ত্রালয়ের কর্ণধার পঙ্কজ চক্রবর্তী।
সম্প্রতি এই দায়বদ্ধতা থেকেই শহরের বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নেওয়া বন্যায় প্লাবিত শরণার্থীদের কাছে ছুটে যান গৌরীশংকর বস্ত্রালয়ের কর্ণধার পঙ্কজ চক্রবর্তী। এবং দুই হাত ভরে বিতরণ করেন ত্রাণ সামগ্রী।
কবির কবিতার এই দুইটি পংক্তিকে পাথেয় করেই রাজ্যের ভয়াবহ বন্যায় দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে শহরের মসজিদ রোডস্থিত বনেদি বস্ত্র ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান “গৌরীশংকর বস্ত্রালয়”।
।।বিজ্ঞাপন।।
নিজেদের বাণিজ্যের গন্ডির মধ্যে আবদ্ধ না রেখে বানভাসিদের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছে “গৌরীশংকর বস্ত্রালয়ের কর্ণধার পঙ্কজ চক্রবর্তী। কারণ তাঁকে যে সর্বক্ষণ তাড়া করে বেড়ায় সামাজিক দায়বদ্ধতা শব্দটি।
সম্প্রতি এই দায়বদ্ধতা থেকেই শহরের বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নেওয়া বন্যায় প্লাবিত শরণার্থীদের কাছে ছুটে যান গৌরীশংকর বস্ত্রালয়ের কর্ণধার পঙ্কজ চক্রবর্তী। এবং দুই হাত ভরে বিতরণ করেন ত্রাণ সামগ্রী।শহরের প্রতাপগড়স্থিত রামঠাকুর গার্লস স্কুলে শরণার্থী শিবিরে প্রায় একশ জনের অধিক মানুষের জন্য প্রাত:রাশের ব্যবস্থা করেছিল গৌরী শঙ্কর বস্তালয়।
বরাবর সমাজের দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ায়ে কাজ করে গৌরীশংকর বস্ত্রালয়।
।।বিজ্ঞাপন।।
সংস্থার এই ত্রাণ বিতরণের সময় কর্ণধার পঙ্কজ চক্রবর্তীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিশিষ্ট সামাজিক কর্মী অমলেন্দু দাস, মৃণাল ঘোষ সহ গৌরীশঙ্কর বস্ত্রালয়ের কমিটির সদস্যরা।একই ভাবে রাজধানীর অভয়নগরের নিউ মডেল ভিলেজ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া শরণার্থীদের মধ্যেও ত্রাণ বণ্টন করেছিলেন।
গৌরী শঙ্কর বস্তালয়ের কর্ণধার পঙ্কজ চক্রবর্তী বলেন, ” ব্যবসার পাশাপাশি তারা নিয়মিত ভাবেই নানান সামাজিক কাজকর্ম করে থাকেন। বরাবর সমাজের দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ায়ে কাজ করেন”।রাজ্যের রেকর্ড সৃষ্টি করা “মারণ” বন্যায় প্লাবিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ফের দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন পঙ্কজ চক্রবর্তী ও তার গোটা টিম।