ডেস্ক রিপোর্টার, ১৪মে।।
রাজ্য প্রানী সম্পদ বিকাশ দপ্তরের উপ – অধিকর্তা প্রীতম সরকার। অভিযোগ, গোটা দপ্তরটাকে তিনি বানিয়ে দিয়েছেন অঘোষিত “সেক্স টুরিজমে”র মৃগয়াক্ষেত্র। খোদ অফিস চলাকালীন প্রীতম সরকার ডুবে থাকেন যৌনাচারে। নারীদেহ পিপাসু এই উপ- অধিকর্তার আতঙ্কে প্রতি মুহুর্তে প্রহর গুনেন দপ্তরের মহিলা কর্মীরা। অভিযোগ, অধস্থন মহিলা কর্মীদের নরমে – গরমে ফুসলিয়ে ভোগ করে থাকেন পশু চিকিৎসক প্রীতম সরকার। প্রানী সম্পদ বিকাশ দপ্তরের কান পাতলেই প্রীতম সরকার সম্পর্কে নারী সংক্রান্ত বহু উপাখ্যান শোনা যায়। তাও তথ্য সমৃদ্ধ।
এক জন স্বনাম ধন্য পশু চিকিৎসকের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ কাম্য নয়। কিন্তু তিনি দপ্তরে বসে বসে যৌনবৃত্তি চালিয়ে যাচ্ছেন। আমরা “জনতার মশাল” কোনো ধরনের তঞ্চকতা করছি না। সমস্ত বক্তব্যের তথ্য প্রমাণ তুলে ধরছি। সরকারী দপ্তরে অধস্থন মহিলা কর্মীর সঙ্গে কিভাবে যৌন কার্য্যকলাপে লিপ্ত হয়েছেন উপ- অধিকর্তা প্রীতম সরকার। এই প্রতিবেদনের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছে এই সংক্রান্ত সমস্ত ছবি।

ছবিতে প্রীতম সরকারের সঙ্গে যৌন যৌনকার্যে লিপ্ত হওয়া মহিলাটি এই দপ্তরেই। পেশায় ল্যাব টেকনিশিয়ান। প্রানী সম্পদ বিকাশ দপ্তরের খবর, মহিলাটিকে নরমে – গরমে ভয় দেখিয়ে নারীদেহ পিপাসু প্রীতম নিজের কব্জায় নিয়েছে। এরকম বহু ঘটনার সাক্ষী দপ্তরের মহিলারা। দপ্তরের মধ্যে অফিস চলাকালীন নিজের চেম্বারে প্রতি নিয়ত লীলা চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসক প্রীতম। আর তার নিজস্ব প্রাইভেট চেম্বারকেও করে তুলেছেন যৌন ঠেক। একজন উপ-অধিকর্তা কিভাবে সরকারি দপ্তরে বসে যৌনাচার করছেন নিজের অধস্থন মহিলা কর্মীর সঙ্গে।

চিকিৎসক প্রীতম সরকার কোনো মহিলার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তুলবে এটা আমাদের দেখার বিষয় নয়। এটা একান্তই প্রীতম সরকার ও মহিলার বিষয়। পরকীয়াকে বৈধতা দিয়েছে দেশের সর্ব্বোচ আদালত।কিন্তু তিনি যদি সরকারি দপ্তরে যৌনাচার করেন, এটা অবশ্যই মেনে নেওয়া যায় না।বা কোনো নারীকে যদি বদলির ভয় – ভীতি দেখিয়ে তাকে যৌন কার্যকলাপে লিপ্ত করতে বাধ্য করা হয়
এটাকেও মান্যতা দেওয়া যায় না। নিঃসন্দেহে, এটি একটি ” সিরিয়াস ক্রাইম”।

এটাও বাস্তব দপ্তরের মহিলারা প্রীতম সরকারের যৌন চক্রে না পড়ে প্রতিবাদ করতে পারেন। তাহলে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থাও নিতে পারে।কিন্তু এটা করছেন না মহিলারা।এই খবর সম্প্রচার হওয়ার পর দপ্তরের মন্ত্রী সুধাংশু দাস চিকিৎসক প্রীতম সরকারের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেবেন? এটা বলা যাবে সময়েই। তার জন্য অপেক্ষায় থাকবে জনতার মশালও। প্রীতম সরকরের যৌনবৃত্তি সম্পর্কে অসংখ্য তথ্য প্রমাণ রয়েছে আমাদের হাতে।আজকের এই প্রতিবেদন শুধু একটা টেলর।