এর আগে দুপুরে ফেসবুকে এই অভিনেত্রী ১৫ আগস্টের শোক দিবস উপলক্ষে সেখানে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছিলেন। সন্ধ্যা নাগাদ সেখানে শতাধিক সাংস্কৃতিকর্মী জড়ো হন। ছিল মিডিয়া কর্মীরাও। প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতে জানা যায়, প্রদীপ প্রজ্বালনের সময় ৩০-৩৫ জনের আরও একটি দল সেখানে হাজির হয়। তাদের অনেকের হাতে লাঠিসোটা ছিল।
তারা সাংস্কৃতিককর্মীদের সেখান থেকে সরে যেতে বলেন। এরপর বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ভাঙচুর করে। রোকেয়া প্রাচী সেটি ঠিক করতে গেলে তাঁকে লাঠি দিয়ে মারতে থাকে যুবকেরা। আঘাতে অভিনেত্রী লুটিয়ে পড়েন। সহশিল্পীরা দ্রুত সেখান থেকে তাকে সরিয়ে নেন।
ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সভাও কি মেনে নিতে পারলেন না ইউনূস?
প্রসঙ্গত, এর আগে রোকেয়া প্রাচী ঘোষণা প্রসঙ্গে ফেসবুকে লিখেছিলেন, ‘আছি ধানমন্ডি ৩২। হোক সব হত্যার, সব নৈরাজ্যের বিচার। বিচার হোক বাঙালির ইতিহাস হত্যার, আছি। আমরাও বিচার চাই। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে স্মরণ করব স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস। আছি পুড়ে যাওয়া ৩২-এ।’ মুক্ত শিল্পী সমাজের ৮ দফামুক্ত শিল্পী সমাজের ৮ দফা স্ট্যাটাসের পরে ৩২-এ অবস্থান নেন তিনি। এর কিছু পর বেশ কয়েকজন সাংস্কৃতিক কর্মী সেখানে জড়ো হয়।