ডেস্ক রিপোর্টার, ২১ এপ্রিল।।
           দেশের নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ত্বজ্ঞান হীনতায় মৃত্যু সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন একজন ভোট কর্মী তথা সরকারী শিক্ষক। নাম সুভাষ দাস। তিনি সদর মহকুমার অন্তর্গত পশ্চিম জারুলবাছাই হাড়িয়াপাড়া জে বি স্কুলে কর্মরত। গত কয়েক মাস ধরেই শারিরীক ভাবে খুব অসুস্থ শিক্ষক সুভাষ দাস। কিন্তু দেশের অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে কাজ করার জন্য তার ডাক পড়েছিলো। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ছুটে গিয়েছিলেন রিটার্নিং অফিসারের কাছে। অসুস্থতা সংক্রান্ত সমস্ত কাগজ পত্র দাখিল।করেছিলেন। কিন্তু কর্তপক্ষ কোনো ভাবেই মানতে রাজী নয়। শেষ পর্যন্ত অসুস্থ শিক্ষককে ভোটের কাজে যেতেই হলো। আর তাতেই বাঁধে বিপত্তি।


অসুস্থ শিক্ষক সুভাষ দাসের স্ত্রী জানিয়েছে রিটার্নিং অফিসার সহ বিভিন্ন জায়গায় তার স্বামী অসুস্থতার কাগজ নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করেছিলেন কিন্তু তারপরও কোন কাজ হয়নি বরং কর্তৃপক্ষ তাকে ভোটের কাজ করার জন্য চাপ দিয়েছিলো। তারা অসুস্থতার কাগজ জমাই রাখে নি।


অসুস্থ শিক্ষকের স্ত্রীর কথায় শেষ পর্যন্ত চাপের মুখে সুভাষ দাস ভোটের কাজে যেতে বাধ্য হন। ১৮ এপ্রিল তিনি ভোটের কাজের জন্য ছুটে যান জিলানীয়স্থিত বীরেন্দ্রনগর উচ্চতর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। এদিন নির্বাচন সংক্রান্ত কাজ করার সময় আচমকায় ভোট কেন্দ্রের মেঝেতে তিনি পড়ে যান। এবং মাথা,চোখ ও হাতে প্রচন্ড আঘাত পান। ভোট কেন্দ্রেই রক্তাক্ত হয়ে যান অসুস্থ শিক্ষক সুভাষ দাস।
অসুস্থ শিক্ষক সুভাষ দাসের স্ত্রী জানিয়েছেন বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা ভালো নয়। শরীরের বাম দিক অসাড় হয়ে গিয়েছে। একটি চোখ খুলতে পারছেন না। মাথায় প্রচন্ড ব্যথা।
 


অসুস্থ শিক্ষকের স্ত্রীর কথায় শেষ পর্যন্ত চাপের মুখে সুভাষ দাস ভোটের কাজে যেতে বাধ্য হন। ১৮ এপ্রিল তিনি ভোটের কাজের জন্য ছুটে যান জিলানীয়স্থিত বীরেন্দ্রনগর উচ্চতর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। এদিন নির্বাচন সংক্রান্ত কাজ করার সময় আচমকায় ভোট কেন্দ্রের মেঝেতে তিনি পড়ে যান। এবং মাথা,চোখ ও হাতে প্রচন্ড আঘাত পান। ভোট কেন্দ্রেই রক্তাক্ত হয়ে যান অসুস্থ শিক্ষক সুভাষ দাস।
অসুস্থ শিক্ষক সুভাষ দাসের স্ত্রী জানিয়েছেন বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা ভালো নয়। শরীরের বাম দিক অসাড় হয়ে গিয়েছে। একটি চোখ খুলতে পারছেন না। মাথায় প্রচন্ড ব্যথা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *