গ্রাম থেকে পাহাড় সর্বত্র শাসক দল বিজেপি ও তিপ্রামথার বিরুদ্ধে বাড়ছে মানুষের ক্ষোভও।
মানুষের কাছে বিজেপি – মথার বিকল্প না থাকতে বামেদের লাল বৃত্তের মধ্যে ফের মানুষ ঢুকতে চাইছে।এটাই প্রমাণ মিলেছে ২৩- র নির্বাচনে। বিজেপি , মথার গোপন সমঝোতা না থাকলে ২৩- র বিধানসভা নির্বাচনে ফলাফল কি হতে পারতো? এই সমীকরণ রাজ্যের মানুষের কাছে স্পষ্ট।
মানুষ ভয় উপেক্ষা করেই এখন বাম শিবিরে শামিল হচ্ছে।
ডেস্ক রিপোর্টার,১৬ নভেম্বর।। ইদানিং কালে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল সিপিআইএম বেশ উজ্জীবিত! বামেদের প্রতিটি মিছিল – মিটিংয়ে ধারাবাহিক ভাবে বাড়ছে জন শক্তি। ধর্মনগর থেকে সাব্রুম সব জায়গাতেই। প্রদ্যুৎ কিশোরের দল মথার রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে পাহাড়েও বাড়ছে বামেদের সমর্থন।শহর থেকে সমতল। গ্রাম থেকে পাহাড় সর্বত্র শাসক দল বিজেপি ও তাদের প্রধান শরিক তিপ্রামথার বিরুদ্ধে বাড়ছে মানুষের ক্ষোভও। তার প্রতিফলনও দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন দিকে।
সম্প্রতি রাজ্যের সর্বত্র বামদের মিছিল – মিটিংয়ে আগের তুলনায় লোক সমাগম ঘটতে শুরু করেছে, আগের তুলনায় অনেক বেশি। এটা নি:সন্দেহে বাম পন্থীদের জন্য ভালো ইঙ্গিত। রাজনীতিকরা বলছেন, মানুষ ভয় উপেক্ষা করেই এখন বাম শিবিরে শামিল হচ্ছে।অনেকে প্রকাশ্যে বামেদের সঙ্গে না আসলেও গোপনে নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখে চলছে।অনেকেই আবার বিজেপির শিবির ছেড়ে বাম শিবিরে নাম লিখিয়েছে।
রাজনীতিকরা বলছেন, বামেদের দিকে মানুষের এই টান, নিঃসন্দেহে ভাজপা ও তিপ্রামথার জন্য বিপদের কারণ। এই রাজ্যে পাহাড় – সমতলে বিজেপি ও তিপ্রামথার একমাত্র বিকল্প সিপিআইএম। বিরোধী কংগ্রেস এই জায়গায় যেতে পারেনি। আর কোনো রাজনৈতিক দলও দাঁড়াতে পারেনি মাথা তুলে।তাই সাধারণ মানুষের কাছে চতুর্থ কোনো বিকল্প রাজনৈতিক দল নেই। এই কারণেই বর্তমানে রাজ্য রাজনীতির তৃতীয় শক্তি সিপিআইএমকেই মানুষ এখন ফের ভরসা করতে চলছে।
বিজেপি, তিপ্রামথা সতর্ক না হলে আগামী দিনে তাদের আকাশেও কালো মেঘের ঘনঘাটা দেখা গেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
মানুষের কাছে বিজেপি – মথার বিকল্প না থাকতে বামেদের লাল বৃত্তের মধ্যে ফের মানুষ ঢুকতে চাইছে।এটাই প্রমাণ মিলেছে ২৩- র নির্বাচনে। বিজেপি , মথার গোপন সমঝোতা না থাকলে ২৩- র বিধানসভা নির্বাচনে ফলাফল কি হতে পারতো? এই সমীকরণ রাজ্যের মানুষের কাছে স্পষ্ট।তাই বিজেপি, তিপ্রামথা সতর্ক না হলে আগামী দিনে তাদের আকাশেও কালো মেঘের ঘনঘাটা দেখা গেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।এটাই বাস্তব।বলছেন, রাজনীতির প্রাজ্ঞ পর্যবেক্ষকরা।