#India #BSF #Chief#Minister#Janatar#Mashal
বিএসএফ আছে বলেই দেশের মানুষ নিরাপদে জীবন অতিবাহিত করতে পারছে। তারা দেশের ফ্রন্ট লাইন ডিফেন্স।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের অখন্ডতা রক্ষার জন্য সবসময় চিন্তাভাবনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বর্তমানে নতুন নতুন প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে। সীমান্ত এলাকাকে কিভাবে আরো সুরক্ষিত করা যায় এই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে।
ডেস্ক রিপোর্টার,আগরতলা।।
“দেশের সীমান্ত সুরক্ষার জন্য দিনরাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বিএসএফ জওয়ানরা। বিএসএফ জওয়ানরা হচ্ছেন সীমান্তের ফ্রন্ট লাইন ডিফেন্স। আমাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করার জন্য নতুন প্রযুক্তি চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। “- বিএসএফের ৬০তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে শালবাগানস্থিত সদর কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা। অনুষ্ঠানে বিএসএফ জওয়ানদের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এর পাশাপাশি বিএসএফের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন মুখ্যমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ সাহা বলেন, দেশের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বিএসএফ জওয়ানরা। বিশেষ করে সীমান্ত সুরক্ষায় দিনরাত একাকার করে কাজ করছেন তারা ।ষাটের দশকে বাহিনীর প্রতিষ্ঠার পর থেকেই দেশের সুরক্ষায় নিজেদের নিয়োজিত রেখেছে বিএসএফ। এজন্য বিএসএফকে অনেক বলিদান দিতে হয়েছে। সীমান্তের ফ্রন্ট রানার হচ্ছেন বিএসএফ জওয়ানরা। বিএসএফ আছে বলেই আমরা নিরাপদে জীবন অতিবাহিত করতে পারছি। দেশের সর্বপ্রথম রক্ষক হচ্ছেন বিএসএফ জওয়ানরা। তারাই প্রথমে দেশকে রক্ষা করেন।

আরো খবর পড়ুন
দেশের সর্বপ্রথম রক্ষক হচ্ছেন বিএসএফ জওয়ানরা। তারাই প্রথমে দেশকে রক্ষা করেন।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের অখন্ডতা রক্ষার জন্য সবসময় চিন্তাভাবনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বর্তমানে নতুন নতুন প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে। সীমান্ত এলাকাকে কিভাবে আরো সুরক্ষিত করা যায় এই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। মুখ্যমন্ত্রী আরো বলেন, আজকাল সন্ত্রাসবাদীরা অত্যাধুনিক প্রযুক্তি হাতে নিয়ে দেশের অখণ্ডতার উপর আক্রমনের চেষ্টা চালায়। তাই আমাদেরও এদের চাইতেও অধিক শক্তিশালী হতে হবে।

আরো খবর পড়ুন
https://x.com/janatarmashal24/status/1862161748293263807?t=lcsO6iBoXPE7AEZgFhJsZQ&s=19
মুখ্যমন্ত্রী যোগ করেন, বিএসএফ জওয়ানদের ট্রেনিং, সাহস, দেশের জন্য বলিদানের মধ্য দিয়ে আজকের দিনটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আজকের দিন যারা যারা শহীদ হয়েছেন তাদের স্মরণ করার দিন। শহীদদের স্মরণ করার মধ্য দিয়ে আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। বিএসএফ কর্মীরা ঘরবাড়ি, পরিবার ছেড়ে দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
ত্রিপুরার সুদীর্ঘ সীমান্ত এলাকাকে নিশ্ছিদ্র
নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী
রাজ্যের বাংলাদেশ সীমান্তের প্রসঙ্গ টেনে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ত্রিপুরাকে ঘিরে ৮৫৬ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এই সুদীর্ঘ এলাকাকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী। প্রতিবেশী বাংলাদেশের সঙ্গেও বিএসএফ সুসম্পর্ক বজায় রেখে কাজ করেছে। যা আগামীতেও বহাল থাকবে। বিএসএফের লক্ষ্য হচ্ছে ‘জীবন পর্যন্ত কর্তব্য’।