#Assam #Bangladesh #ULFA #Paresh #Barua #Janatar# Mashal।

চট্টগ্রাম অস্ত্র মামলার ঘটনায় নাম জড়িয়েছিল অসমের জঙ্গি সংগঠন আলফার প্রধান পরেশ বড়ুয়ার নাম।




ঘটনা ২০০৪ সালে। বাংলাদেশে তখন ক্ষমতায় ছিল বিএনপি-জামায়াত জোট। এই বছরের কোনো একদিন মধ্য রাতে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর কাছে জেটি ঘাটে বড় অস্ত্রের চালান রাখা হয়েছিলো। এই অস্ত্রের চালান আসার কথা ছিল ভারত ভূ-খণ্ডে।

ডেস্ক রিপোর্টার,১৯ ডিসেম্বর।।
                   ভারত – বাংলাদেশের অস্থিত পরিস্থিতির ইউনূস আবারও প্রমান করলেন তার শাসনে ভারত বিরোধী শক্তিগুলির কদর বেড়েছে ওপারে।আসামের জঙ্গি সংগঠন আলফা প্রধান পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যুদণ্ড  মকুব করলো ইউনূসের দেশের আদালত। চট্টগ্রাম ১০ট্রাক অস্ত্র পাচার মামলায় আদালত পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যুর সাজার  যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। এই মামলায় বাংলাদেশের এক প্রাক্তন মন্ত্রী-সহ আরও ৬ জনকে বেকসুর খালাস করেছে আদালত।বাংলাদেশের বর্তমান অচলাবস্থার মধ্যে চট্টগ্রাম অস্ত্র মামলায় অভিযুক্তদের বেকসুর খালাস এবং পরেশ বড়ুয়ার সাজা কমানোর বিষয়টি আন্তর্জাতিক রাজনীতির ক্ষেত্রেও যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন কূটনীতিকরা।


বাংলাদেশ পুলিশ কর্নফুলী নদীর জেটি ঘাট ঘিরে ফেলে।এবং তারা একে একে অস্ত্র বোঝাই দশটি ট্রাকের সন্ধান পায়।

আরো খবর পড়ুন

https://janatarmashal.com/how-is-the-blue-plan-of-destruction-being-implemented-in-bangladesh/

।।বিজ্ঞাপন।।

ঘটনা ২০০৪ সালে। বাংলাদেশে তখন ক্ষমতায় ছিল
বিএনপি-জামায়াত জোট। এই বছরের কোনো একদিন মধ্য রাতে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর কাছে জেটি ঘাটে বড় অস্ত্রের চালান রাখা হয়েছিলো। এই অস্ত্রের চালান আসার কথা ছিল ভারত ভূ-খণ্ডে। প্রাপ্ত খবরের ভিত্তিতে বাংলাদেশ পুলিশ কর্নফুলী নদীর জেটি ঘাট ঘিরে ফেলে।এবং তারা একে একে অস্ত্র বোঝাই দশটি ট্রাকের সন্ধান পায়।পুলিশ উদ্ধারকৃত অস্ত্র বোঝাই ট্রাক সিজ করে।


বাংলাদেশ পুলিশ তদন্তে নামতেই বেরিয়ে এসে রোম হর্ষকর তথ্য। বাংলাদেশ পুলিশের তদন্তে উঠে আসা রিপোর্ট অনুযায়ী, উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলি ছিল চিনের তৈরি। দশ ট্রাক অস্ত্র মূলত ভারত ভূ-খণ্ডে পাচারের উদ্দেশ্যে আনা হয়েছিল। উদ্ধারকৃত অস্ত্র আসামের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আলফা সহ উত্তর – পূর্বাঞ্চলের অন্যান্য জঙ্গিদের ভেট দিয়েছিল ভারতের শত্রু চিন। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম হয়ে অস্ত্রগুলি ভারতে প্রবেশ করার পরিকল্পনা ছিল। ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের উদ্দেশ্যে পাঠানো  অস্ত্রের চালান আটকে যায় কর্নফুলী নদীতে।

।।বিজ্ঞাপন।।

বাংলাদেশের অচলাবস্থার মাঝেই এই রায় চিন্তা বাড়াল ভারতের।

চট্টগ্রাম অস্ত্র মামলার ঘটনায় নাম জড়িয়েছিল অসমের জঙ্গি সংগঠন আলফার প্রধান পরেশ বড়ুয়ার নাম। সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল বিএনপি নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর-সহ মোট ৫০ জনের। সেই মামলার রায় দিতে গিয়েই সাজা কমলো পরেশ বড়ুয়ার। বেকসুর খালাস হলেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।


বাংলাদেশের অচলাবস্থার মাঝেই এই রায় চিন্তা বাড়াল ভারতের। ভারত ভূখণ্ডে উত্তর-পূর্বের মধ্যে দিয়েই নিজেদের সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ চালিয়ে থাকে পরেশ বড়ুয়া। এই পরিস্থিতিতে ভারতে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নতুন করে বৃদ্ধি পাবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আন্তর্জাতিক কূটনীতিকদের বক্তব্য, “বাংলাদেশের আদালতের এই রায়ের মাধ্যমে স্পষ্ট, ভারত বিরোধী সমস্ত শক্তির সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ও সম্পর্ক বজায় রাখতে চাইছে। এবং তারা ইউনূসের কাছে শ্রদ্ধার পাত্রও বটে।”


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *