ব্রহ্মস কিনতে আগ্রহে প্রকাশ করে ইতিমধ্যে ইন্দোনেশিয়া সরকার নয়া দিল্লিকে চিঠি দিয়েছে।
ব্রহ্মস মিসাইল (ছবি – সংগৃহীত)
ভারতের হাইপারসনিক ব্রহ্মস মিসাইলের আতঙ্কে কাপছে বাংলাদেশ। ধুর ধুর করছে ইউনূসের দেশের মৌলবাদী ভারত বিরোধীদের হৃদপিণ্ড। তারা বুঝে গেছে, ভারত ব্রহ্মস মিসাইল ছুঁড়লে ইউনূস সহ তার মৌলবাদী শক্তির উৎসের মুখ গুলি ঝলসে যাবে মুহূর্তেই। পদ্মা – মেঘনার গভীর জলে ডুব দিলেও রেহায় পাবে না তারা। তাই ভারতের হাইপারসনিক ব্রহ্মস মিসাইল নিয়ে দিনে দুঃস্বপ্ন দেখছেন সুদখোর মহাজন চাচা ইউনূস মিঞা।
ডেস্ক রিপোর্টার, ১৩জানুয়ারি।। ভারতের কাছ থেকে এবার হাইপারসনিক ব্রহ্মস মিসাইল ক্রয় করবে বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ ইন্দোনেশিয়া। যার মূল্য হবে ৪৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। খুব শীঘ্রই নয়া দিল্লির সঙ্গে এই বিষয়ে চুক্তিটি সাক্ষর করতে চলেছে ইন্দোনেশিয়া। এই বিশাল অংকের টাকা মেটাতে ইন্দোনেশিয়াকে ঋণ দিতে রাজি হয়েছে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া সহ বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক। আর তাতে রাতের ঘুম উবে গেছে বাংলাদেশের ইউনূস সরকারের। ভারত- ইন্দোনেশিয়া এই চুক্তির পর ইউনূসের চোখে লেগেছে গোলক ধাঁধা। এই খবরে মাথা চুলকানো শুরু করেছেন ইউনূস।
আগামী ২৬ জানুয়ারির পর ব্রহ্মস মিসাইল নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিক ভাবে চুক্তি সম্পন্ন হবে।
সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়া সফরে গিয়েছিলেন ভারতীয় নৌসেনা প্রধান দীনেশ কুমার ত্রিপাঠি। তখনই ইন্দোনেশিয়া সরকারের পক্ষ থেকে ভারতের কাছে ব্রহ্মস মিসাইল কেনার আগ্রহ প্রকাশ করে। ভারত তাতে রাজি হয়। আগামী ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসে ভারত সফরে আসছেন ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি প্রাবোও সুবিয়ান্তোর। তখনই ব্রহ্মস মিসাইল নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি সম্পন্ন হবে।
ভারত সরকার জানিয়েছে, ” ব্রহ্মস কিনতে আগ্রহে প্রকাশ করে ইতিমধ্যে ইন্দোনেশিয়া সরকার নয়া দিল্লিকে চিঠি দিয়েছে। তারাও ব্রহ্মস মিসাইলের জন্য বসে আছে অধীর আগ্রহে । অপেক্ষা করছে কবে দেশে পৌঁছবে ভারতের ব্রহ্মস।” তার আগে বিশ্বের আরেক দেশ ফিলিপিন ব্রহ্মস মিসাইল কিনেছিল ভারত থেকে। ৩৭৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ফিলিপিনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল ভারত।ব্রহ্মস মিসাইল ভারত ও রাশিয়ার মিলিত উদ্যোগ। দুই দেশের প্রধান দুই নদী অর্থাৎ ভারতের ব্রহ্মপুত্র ও রাশিয়ার মস্কভা নদীর নামেই মিলিতভাবে নামাকরণ করা হয়েছে ব্রহ্মসের।ভারতের জল, স্থল ও বিমান এই তিন সেনাবাহিনীর সঙ্গেই যুক্ত হাইপারসনিক ব্রহ্মস মিসাইল।
এই মিসাইলের ক্ষমতা কত? তা অপরিসীম। স্টিল্থ প্রযুক্তিতে তৈরি এই মিসাইলের রেঞ্জ ৩০০ থেকে ৫০০ কিমি পর্যন্ত।
চাচার শুরু মাথা ব্যথা
পদ্মা – মেঘনার গভীর জলে ডুব দিলেও রেহায় পাবে না ইউনূস ও তাঁর দোসররা।
ভারতের হাইপারসনিক ব্রহ্মস মিসাইলের আতঙ্কে কাপছে বাংলাদেশ। ধুর ধুর করছে ইউনূসের দেশের মৌলবাদী ভারত বিরোধীদের হৃদপিণ্ড। তারা বুঝে গেছে, ভারত ব্রহ্মস মিসাইল ছুঁড়লে ইউনূস সহ তার মৌলবাদী শক্তির উৎসের মুখ গুলি ঝলসে যাবে মুহূর্তেই। পদ্মা – মেঘনার গভীর জলে ডুব দিলেও রেহায় পাবে না তারা। তাই ভারতের হাইপারসনিক ব্রহ্মস মিসাইল নিয়ে দিনে দুঃস্বপ্ন দেখছেন সুদখোর মহাজন চাচা ইউনূস মিঞা।