ডেস্ক রিপোর্টার,২৩ ডিসেম্বর।।
অপহরন করে অর্থ আদায় এবং গুলী চালিয়ে হত্যার চেষ্টা মামলায় সাত মাস ধরে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নেননি মামলার তদন্তকারী অফিসার মনমোহন দেব্বর্মা। তাই বাধ্য হয়ে পুলিশ একাউন্টিবিলিটিঅপহরন করে অর্থ আদায় এবং গুলী চালিয়ে হত্যার চেষ্টা মামলায় সাত মাস ধরে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নেননি মামলার তদন্তকারী অফিসার মনমোহন দেব্বর্মা। তাই বাধ্য হয়ে পুলিশ একাউন্টিবিলিটি কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেছেন অভিযোগকারী গুলজার হোসেন।অভিযুক্ত কুখ্যাত মাফিয়া মাসুক মিয়া,ইয়াসিন মিয়া ও অন্যান্যরা বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছে।এমনকি মাসুক মিয়া তল্পিতল্পা গুটিয়ে কোলকাতার খিদিরপুর এলাকায় পাড়ি জমাতে চলেছে।এ বছর ১৩ মে ধর্মনগরের পাথর ব্যাবসায়ী গুলজার হোসেন কে রাজধানীর পোষ্ট অফিস চৌমুহনী থেকে অপহরন করেছিল মাসুক মিয়া,ইয়াসিন মিয়া ও অন্যান্যরা। এরপর লেফুংগা থানাধীন একটি গুদামের কাছে নিয়ে গুলজারকে প্রচন্ড মারধোর করে মাসুক, ইয়াসিন ও তাদের শাগরেদরা।পরে গুলজারকে প্রানে মেরে ফেলতে মাসুক ও ইয়াসিন তাদের পিস্তল থেকে দু রাউন্ড গুলী চালায়।গুলী লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় প্রানে বেঁচে যায় গুলজার।গুলীর আওয়াজে এলাকার লোকজন এগিয়ে আসায় মাসুক,ইয়াসিন দলবল নিয়ে পালিয়ে যায়।এদিনই গুলজারের তুতো ভাই রেজাউল করিম লেফুংগা থানায় মাসুক,ইয়াসিন ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জানান।গুলী চালনার কথা এফ আই আর এ উল্লেখ থাকলে ও লেফুংগা থানা এ সংক্রান্ত কোন ধারা এফ আই আর এ সংযোজন করেনি।অভিযোগ, থানার তদন্তকারী অফিসার মনমোহন দেব্বর্মা ড্রাগ মাফিয়া মাসুকের কাছ থেকে মোটা টাকা পেয়ে শীতঘুমে গেছেন।
সবচেয়ে উল্লেখ্য বিষয় মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব যেখানে অপরাধ দমনের জন্য পুলিশকে ছুট দিয়ে রেখেছেন সেখানে সামান্য এ এস আই মনমোহন দেব্বর্মা কিসের নেশায় সাত মাস আগে রেজিস্ট্রি হওয়া মামলায় আজ পর্যন্ত মাসুক মিয়া,ইয়াসিন মিয়াদের গ্রেফতার করলেন না।পাথরের ব্যাবসার আড়ালে ড্রাগ পাচারকারী মাসুক মিয়া নাকি পদস্থ পুলিশ অফিসার মিহির রায়,সীমা আক্তারদের বিশেষ ঘনিষ্ঠ।কিছুদিন আগে গেল ১৫ অক্টোবর গুলজার হোসেন পশ্চিম ত্রিপুরার এস পি কে লিখিত চিঠি দিয়ে জানিয়েছিলেন মামলার তদন্তকারী অফিসার মনমোহন দেব্বর্মার নিষ্ক্রিয়তা সম্পর্কে।এরপর ও কোন লাভ হয়নি।বরং মাসুক মিয়া,ইয়াসিন মিয়া অতি সক্রিয় হয়ে গুলজারকে হুমকি দিচ্ছে মামলা তুলে না নিলে গুলজারকে ধর্মনগরের বুকে ই খুন করে ফেলবে।গুলজারের অভিযোগ, পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার জন্য ই মাসুক এখন ত্রিপুরা থেকে পাকাপাকি ভাবে কোলকাতা চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।তাই বাধ্য হয়ে মংগলবার বিকেলে পুলিশ একাউন্টেবিলিটি কমিশনে সব জানিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন গুলজার হোসেন।নে অভিযোগ দায়ের করেছেন অভিযোগকারী গুলজার হোসেন।অভিযুক্ত কুখ্যাত মাফিয়া মাসুক মিয়া,ইয়াসিন মিয়া ও অন্যান্যরা বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছে।এমনকি মাসুক মিয়া তল্পিতল্পা গুটিয়ে কোলকাতার খিদিরপুর এলাকায় পাড়ি জমাতে চলেছে।এ বছর ১৩ মে ধর্মনগরের পাথর ব্যাবসায়ী গুলজার হোসেন কে রাজধানীর পোষ্ট অফিস চৌমুহনী থেকে অপহরন করেছিল মাসুক মিয়া,ইয়াসিন মিয়া ও অন্যান্যরা। এরপর লেফুংগা থানাধীন একটি গুদামের কাছে নিয়ে গুলজারকে প্রচন্ড মারধোর করে মাসুক, ইয়াসিন ও তাদের শাগরেদরা।পরে গুলজারকে প্রানে মেরে ফেলতে মাসুক ও ইয়াসিন তাদের পিস্তল থেকে দু রাউন্ড গুলী চালায়।গুলী লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় প্রানে বেঁচে যায় গুলজার।গুলীর আওয়াজে এলাকার লোকজন এগিয়ে আসায় মাসুক,ইয়াসিন দলবল নিয়ে পালিয়ে যায়।এদিনই গুলজারের তুতো ভাই রেজাউল করিম লেফুংগা থানায় মাসুক,ইয়াসিন ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জানান।গুলী চালনার কথা এফ আই আর এ উল্লেখ থাকলে ও লেফুংগা থানা এ সংক্রান্ত কোন ধারা এফ আই আর এ সংযোজন করেনি।অভিযোগ, থানার তদন্তকারী অফিসার মনমোহন দেব্বর্মা ড্রাগ মাফিয়া মাসুকের কাছ থেকে মোটা টাকা পেয়ে শীতঘুমে গেছেন।
সবচেয়ে উল্লেখ্য বিষয় মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব যেখানে অপরাধ দমনের জন্য পুলিশ কে ছুট দিয়ে রেখেছেন সেখানে সামান্য এ এস আই মনমোহন দেব্বর্মা কিসের নেশায় সাত মাস আগে রেজিস্ট্রি হওয়া মামলায় আজ পর্যন্ত মাসুক মিয়া,ইয়াসিন মিয়াদের গ্রেফতার করলেন না।পাথরের ব্যাবসার আড়ালে ড্রাগ পাচারকারী মাসুক মিয়া নাকি পদস্থ পুলিশ অফিসার মিহির রায়,সীমা আক্তারদের বিশেষ ঘনিষ্ঠ।কিছুদিন আগে গেল ১৫ অক্টোবর গুলজার হোসেন পশ্চিম ত্রিপুরার এস পি কে লিখিত চিঠি দিয়ে জানিয়েছিলেন মামলার তদন্তকারী অফিসার মনমোহন দেব্বর্মার নিষ্ক্রিয়তা সম্পর্কে।এরপর ও কোন লাভ হয়নি।বরং মাসুক মিয়া,ইয়াসিন মিয়া অতি সক্রিয় হয়ে গুলজারকে হুমকি দিচ্ছে মামলা তুলে না নিলে গুলজারকে ধর্মনগরের বুকে ই খুন করে ফেলবে।গুলজারের অভিযোগ, পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার জন্য ই মাসুক এখন ত্রিপুরা থেকে পাকাপাকি ভাবে কোলকাতা চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।তাই বাধ্য হয়ে মংগলবার বিকেলে পুলিশ একাউন্টেবিলিটি কমিশনে সব জানিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন গুলজার হোসেন।
