তেলিয়ামুড়া ডেস্ক, ৪সেপ্টেম্বর।।
আবারও এক দন্ত চিকিৎসক কতৃর্ক এক রোগীর ভুল চিকিৎসার অভিযোগ তুললেন রোগীর আত্মীয় পরিজন। ঘটনা তেলিয়ামুড়া মহকুমা হাসপাতালের দন্ত বিভাগে।
খবরে জানা যায়,, তেলিয়ামুড়া থানা এলাকার মেলা পাথর এলাকার বাসিন্দা বিক্রম মজুমদারের সাড়ে আট বছর বয়সি শিশুকণ্যা দীপ্তিকা মজুমদারের দাঁতের ব্যাথা জনিত সমস্যা নিয়ে দাঁত ফেলার উদ্দেশ্যে তার মা তেলিয়ামুড়া মহকুমা হাসপাতালের দন্ত বিভাগে চিকিৎসক লিপিকা দাসের নিকট নিয়ে আসে।
কিন্তু শিশুকণ্যা দীপ্তিকা মজুমদারের মায়ের অভিযোগ,, পোকা যুক্ত দাঁত না ফেলে শিশু কন্যা দিপ্তীকা’র ভালো দাঁত ফেলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু যখন ফেলা হচ্ছিল তখন শিশু কণ্যা’র মাকে ওই চিকিৎসকের কক্ষে যেতে নিষেধ করায় তার মা বাইরেই অপেক্ষা করছিলেন। পরবর্তীতে চিকিৎসক যখন দাঁত ফেলে দেওয়ার পর বলে আইসক্রিম খেতে, তখন তার মা আইসক্রিম কিনে খাওয়াতে গিয়ে আচমকাই প্রত্যক্ষ করে যে পোকা যুক্ত দাঁতের পরিবর্তে চিকিৎসক লিপীকা দাস উনার মেয়ের ভালো দাঁত ফেলে দিয়েছেন অথচ পোকা যুক্ত দাঁত মুখের মধ্যেই রয়েছে। ফলে মুহূর্তের মধ্যেই দন্ত চিকিৎসকের কক্ষের সম্মুখে ওই শিশুকণ্যার মায়ের চিৎকার চেঁচামেচিতে লোক জড়ো হতে থাকে।
অপরদিকে দন্ত চিকিৎসক লিপিকা দাসের নিকট জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। তবে যাই হোক এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা হাসপাতাল চত্বর খানিক সময়ের জন্য উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।