ডেস্ক রিপোর্টার, আগরতলা।।
ডা:মানিক সাহা একদিকে তিনি মুখ্যমন্ত্রী।অন্যদিকে তিনি রাজ্য বিজেপি’র সভাপতি। অর্থাৎ সরকার ও দল উভয়ের প্রধান তিনি।
৮-টাউন বড়দোয়ালি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে তিনি বিজেপি’র প্রার্থী। প্রতিদিন করছেন প্রচার। বাড়ি বাড়ি প্রচারের পাশাপাশি বুথে বুথে সভা করছেন মুখ্যমন্ত্রী।কিন্তু এই পরিস্থিতিতে সরগরম রাজ্যের পাহাড় রাজনীতি। পাহাড়ে বিজেপি’র সভায় যাওয়া নেতাদের আক্রমণ করছে তিপ্রামথার কর্মী-সমর্থকরা। টাকারজলা,তৈদু সহ হেজামারাতে মাথার আক্রমনের মুখে পড়েছেন বিজেপি জনজাতি নেতৃত্ব। সাংসদ রেবতী ত্রিপুরা থেকে শুরু পাতালকন্যা এবং মন্ত্রী রামপদ জমাতিয়া।
পাহাড়ের এই পরিস্থিতিকে ট্যাকেল দিতে নতুন রণকৌশল নিয়ে দলের জনজাতি নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্য বিজেপি’র সভাপতি ডা: মানিক সাহা। শনিবার বিজেপি’র রাজ্য সদর দপ্তরে তিনি বৈঠক করেছেন।এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপি’র সমস্ত জনজাতি বিধায়করা, এমডিসি এবং জনজাতি মোর্চার নেতৃত্ব।
বৈঠকে জনজাতি নেতৃত্ব স্পস্ট ভাবেই মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়ে দিয়েছেন,পাহাড়ে বিজেপি’র জমি এখনো শক্ত। এই জমি মজবুত করতে দলের জনজাতি নেতৃত্ব, বিধায়ক সহ এমডিসিরা হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করছেন। পাহাড়ে প্রদ্যুত কিশোরের তিপ্রামাথার জমাটি মাটি ভাঙতে শুরু করেছে। এই কারণেই দুর্গ রক্ষার্থে প্রদ্যুত হাতিয়ার করছে সন্ত্রাসকে। মানুষ ঝুঁকছে বিজেপি’র দিকেই।