মহারাজগঞ্জ বাজারের কয়েকজন চাল ব্যবসায়ী ও মাদক কারবারী যৌথ ভাবে নতুন কায়দায় বাণিজ্য শুরু করেছে। তারা পুলিশের সঙ্গে সমঝোতা করেই প্রতি রাতে মহারাজগঞ্জ বাজারে মজুত করছে ফেনসিডিল সহ ব্রাউন সুগার, হেরোইন। কিন্তু এই সমস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শহরের পুলিশের কোনো অভিযান নেই।এটা যথেষ্ট  রহস্য জনক। মহারাজগঞ্জ বাজারে পুলিশ ফাড়ি রয়েছে।

ডেস্ক রিপোর্টার,৬ জুন।।
           রাজ্যের মাদক কারবারীরা মাদকের চালান আমদানির জন্য নিত্য নতুন পন্থা অবলম্বন করছে। এখন চালের বস্তায় মধ্যে করে ফেনসিডিল সহ ব্রাউন সুগার, হেরোইন আমদানি করছে মাদক কারবারিরা। আভিযোগ, প্রতি রাতেই চালের বস্তায় করে মহারাজগঞ্জ বাজারে মাদক সামগ্রী নিয়ে আসছে কারবারের চাইরা। কিন্তু রাজধানীর পুলিশ আছে শীত ঘুমে। আসলে একথা বললে কিছুটা ভুল হবে। কেন,না পুলিশের সঙ্গে গোপন সমঝোতা ব্যতীত মাদকের চালান বাজারে নিয়ে আসতে পারবে কারবারিরা। অথচ মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে পুলিশকে জিরো টলারেন্স নীতি নিতে নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা।

মহারাজগঞ্জ বাজারের কয়েকজন চাল ব্যবসায়ী ও মাদক কারবারী যৌথ ভাবে নতুন কায়দায় বাণিজ্য শুরু করেছে।

মাদক বাজারের প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মহারাজগঞ্জ বাজারের কয়েকজন চাল ব্যবসায়ী ও মাদক কারবারী যৌথ ভাবে নতুন কায়দায় বাণিজ্য শুরু করেছে। তারা পুলিশের সঙ্গে সমঝোতা করেই প্রতি রাতে মহারাজগঞ্জ বাজারে মজুত করছে ফেনসিডিল সহ ব্রাউন সুগার, হেরোইন। কিন্তু এই সমস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শহরের পুলিশের কোনো অভিযান নেই।এটা যথেষ্ট  রহস্য জনক। মহারাজগঞ্জ বাজারে পুলিশ ফাড়ি রয়েছে। ফাঁড়ির পুলিশ প্রতি রাতেই চক্কর কাটে গোটা বাজার এলাকায়। অবাক করার মতো ঘটনা, চালের বস্তায় করে আসা ফেনসিডিল কখনও নজর পড়ে নি ফাঁড়ি পুলিশের।


মহারাজগঞ্জ ফাঁড়ি পূর্ব থানার অধীনে। কি করছে পূর্ব থানার বাঘা বাঘা (!) পুলিশ আধিকারিকরা?

মহারাজগঞ্জ ফাঁড়ি পূর্ব থানার অধীনে। কি করছে পূর্ব থানার পুলিশ ? এর দায় কি এড়াতে পারবেন রাজধানী পুলিশের কর্তারা?  মাদক ব্যবসার অন্দর মহলের খবর, রাজধানীর পুলিশের নেট ওয়ার্ককে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করেই কয়েকজন চাল ব্যবসায়ী ও মাদক কারবারী এক জোটে নতুন কায়দায় মাদক বাণিজ্য শুরু করেছে। আর রাজধানীর বাঘা বাঘা পুলিশ অফিসাররা চিনেপুঁটি মাদক কারবারীদের গ্রেফতার করে থানার চেয়ারে বসে হাসি মুখে করেন ফটো সেশন। এটা অবশ্যই হাস্যকর! এবং রহস্য জনকও বটে।



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *